হতাশা কিংবা রাগ, সবই মেটাবে এই ঘর! যাবেন নাকি?

গুরগাঁও: সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছুটতে ছুটতে বাড়ছে হতাশা৷ জমছে রাগ-অভিমান৷ আর এর ফলে তছনছ, জীবন থেকে সংসার৷ কিন্তু এর থেকে রক্ষার উপায়? হ্যাঁ, আছে ব্যবস্থা৷ হতাশা কিংবা রাগ মেটাতে গন্তব্য হতে পারে অ্যাঙ্গার রুম৷ যেখানে গিয়ে ঘটানো যাবে রাগের বহিঃপ্রকাশ৷ ভেঙেচুরে ফেলতে পারবেন সব কিছুই৷ বেজিংয়ের একজন যুবতী এই অ্যাঙ্গার রুম চালু করেছেন গুরগাঁওতে৷

হতাশা কিংবা রাগ, সবই মেটাবে এই ঘর! যাবেন নাকি?

গুরগাঁও: সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছুটতে ছুটতে বাড়ছে হতাশা৷ জমছে রাগ-অভিমান৷ আর এর ফলে তছনছ, জীবন থেকে সংসার৷ কিন্তু এর থেকে রক্ষার উপায়? হ্যাঁ, আছে ব্যবস্থা৷

হতাশা কিংবা রাগ মেটাতে গন্তব্য হতে পারে অ্যাঙ্গার রুম৷ যেখানে গিয়ে ঘটানো যাবে রাগের বহিঃপ্রকাশ৷ ভেঙেচুরে ফেলতে পারবেন সব কিছুই৷ বেজিংয়ের একজন যুবতী  এই অ্যাঙ্গার রুম চালু করেছেন গুরগাঁওতে৷ গত সেপ্টেম্বর থেকে চালু হওয়া গুরগাঁওতেও অ্যাঙ্গার রুম এখন বেশ জনপ্রিয়৷

এই অ্যাঙ্গার রুমে রয়েছে টিভি৷ ঘড়ি থেকে ওয়াইনের বোতল৷ বাসন থেকে আলমারি৷ কম্পিউটারও৷ সেগুলি ভাঙার জন্যও রয়েছে বিভিন্ন ধরণের ব্যাড়ি থেকে শুরু করে হাতুড়ি৷ রাগ হলে সেখানে গিয়ে যতখুশি ভাঙচুর করা যেতে পারে৷ মাত্র ১০০০ টাকার বিনিময়ে করা যাতে পারে ভাঙচুর৷ তবে, শর্ত একটাই, বয়স হতে হবে ১৮ বছরের বেশি৷ সংস্থার দাবি, এর ফলে রাগ জলে হতে যেতে পারে যে কোনও ব্যক্তির৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

nineteen + 13 =