শিক্ষকরা কেন পাবেন না CAS সুবিধা? মামলা গড়াল হাইকোর্টে

কলকাতা: সিএসএস অর্থাৎ কেরিয়ার অ্যাডভান্সমেন্ট স্কিম নিয়ে বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের করা মামলায় সোমবার আদালতকে দ্রুত ইতিবাচক পদক্ষেপ করার আবেদন জানিয়েছেন সংগঠনের আইনজীবী৷ এদিনের শুনানিতে সংগঠনের আইনজীবী আদালতকে জানান, সরকারি কর্মীদের জন্য সিএএস সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে যা ০১-০১-২০২০ থেকে কার্যকর হবে৷ তার আগেই যেন বিজিটিএর কর্মীদের দাবি মেনে তাদেরকেও এই স্কিমের আওতায় আনা

শিক্ষকরা কেন পাবেন না CAS সুবিধা? মামলা গড়াল হাইকোর্টে

কলকাতা: সিএসএস অর্থাৎ কেরিয়ার অ্যাডভান্সমেন্ট স্কিম নিয়ে বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের করা মামলায় সোমবার আদালতকে দ্রুত ইতিবাচক পদক্ষেপ করার আবেদন জানিয়েছেন সংগঠনের আইনজীবী৷

এদিনের শুনানিতে সংগঠনের আইনজীবী আদালতকে জানান, সরকারি কর্মীদের জন্য সিএএস সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে যা ০১-০১-২০২০ থেকে কার্যকর হবে৷ তার আগেই যেন বিজিটিএর কর্মীদের দাবি মেনে তাদেরকেও এই স্কিমের আওতায় আনা হয়৷ এপ্রসঙ্গে তিনি সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া বিভিন্ন রায়ের কথাও উল্লেখ করেন৷ আগামী ৩ ডিসেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করে আদালত৷

এই মামলার আগের দিনের শুনানিতে আদালত স্পষ্টতই জানিয়েছিল যে সরকার পোষিত শিক্ষকরা সরকারি কর্মচারী নন, তাই তারা সিএএস-এর আওতায় পড়ছেননা৷ হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে হলফনামা জমা করেছিলেন বিজিটি-এর আইনজীবী৷

রাজ্য সরকারি কর্মচারী এবং রাজ্য সরকারি স্কুলের শিক্ষকরা সিএএস স্কিম-এর আওতায় পড়েন৷ এর মাধ্যমে একজন সরকারী কর্মচারী তার চাকরী জীবনে ৮,১৬ এবং ২৫ বছর পূর্ণ করলে একটা করে ইনক্রিমেন্ট এবং একটা করে প্রোমোশন বা গ্রেড পে হাইক পেয়ে থাকেন৷ কিন্তু সরকার পোষিত এবং সাহায্য প্রাপ্ত স্কুলের শিক্ষকরা চাকরি জীবনে ১০এবং ২০ বছর পূর্ণ করলে শুধু মাত্র একটা ইনক্রিমেন্ট পেয়ে থাকেন এবং আন্ডার গ্রাজুয়েট শিক্ষকরা ১৮ বছর নিজের চাকরি জীবন পূর্ণ করলে ক্যাশ বেনিফিট পান৷ কিন্ত এই স্কিম থেকে বঞ্চিত সরকার পোষিত বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষকরা৷ এনিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে আসছে বৃহত্তর টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *