শিক্ষক নিয়োগে শূন্যপদের হদিশ এবার অনলাইনে, স্কুলকে নির্দেশ

কলকাতা: রাজ্য সরকারি সরকারি স্কুলে শিক্ষক শূন্যপদের হদিশ মিলবে এবার অনলাইনে৷ রাজ্যের কোথায় কোন স্কুলে কোন বিষয়ে শূন্যপদ রয়েছে তাও জানা যাবে অনলাইনে৷ এই মর্মে শিক্ষা দপ্তরের পোর্টালে তথ্য জানাতে স্কুলকে দেওয়া হয়েছে নির্দেশ৷ রাজ্যের স্কুল শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে লাগাতার নানান অভিযোগে জর্জরিত স্কুল সার্ভিস কমিশন ও শিক্ষা সমস্ত তথ্য পেতে চালু হচ্ছে পোর্টাল৷ শুধুমাত্র

শিক্ষক নিয়োগে শূন্যপদের হদিশ এবার অনলাইনে, স্কুলকে নির্দেশ

কলকাতা: রাজ্য সরকারি সরকারি স্কুলে শিক্ষক শূন্যপদের হদিশ মিলবে এবার অনলাইনে৷ রাজ্যের কোথায় কোন স্কুলে কোন বিষয়ে শূন্যপদ রয়েছে তাও জানা যাবে অনলাইনে৷ এই মর্মে শিক্ষা দপ্তরের পোর্টালে তথ্য জানাতে স্কুলকে দেওয়া হয়েছে নির্দেশ৷

রাজ্যের স্কুল শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে লাগাতার নানান অভিযোগে জর্জরিত স্কুল সার্ভিস কমিশন ও শিক্ষা সমস্ত তথ্য পেতে চালু হচ্ছে পোর্টাল৷ শুধুমাত্র শিক্ষক পদেশূন্য পদ ও স্কুল সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে সাজানো মোবাইল অ্যাপ চালু করা হচ্ছে বলে শিক্ষা দপ্তর সূত্রের খবর৷ এর প্রথম ধাপ হিসেবে ওয়েবসাইটে নথি আপলোড করার জন্য দেওয়া হয়েছে নির্দেশ৷ প্রতিটি স্কুলের শিক্ষক পদের সংখ্যা ও শিক্ষা দপ্তরের কেন্দ্রীয় তথ্য ভাণ্ডারে জমা হবে৷

শিক্ষক নিয়োগে শূন্যপদের হদিশ এবার অনলাইনে, স্কুলকে নির্দেশ

২০১৫ সালে এনসিটিই উচ্চ প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষক নিয়োগের জন্য পৃথক গাইডলাইন জারি করে৷ সেই গাইডলাইন অনুযায়ী উচ্চ প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত স্নাতক প্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে৷ আর উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিবেচিত হবেন প্রশিক্ষিত স্নাতকোত্তর প্রার্থীরা৷ সেই নির্দেশিকা অনুযায়ী ২০১৬ সালের শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে এসএসসি৷

শিক্ষক নিয়োগে শূন্যপদের হদিশ এবার অনলাইনে, স্কুলকে নির্দেশ

পাশাপাশি বর্তমানে কর্মরত শিক্ষকদের এনসিটিই নির্ধারিত যোগ্যতা আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ সেই মতো শিক্ষা দপ্তরের প্রত্যেক কর্মরত শিক্ষকদের তথ্য তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করে আপলোড করতে করার বিষয়ে স্কুলগুলিতে নির্দেশ পাঠিয়েছে৷ সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে শিক্ষা দপ্তরের তথ্য ভাণ্ডারে এখনও প্রত্যেক কর্মরত শিক্ষক তথ্য জমা রয়েছে৷ সেই তথ্যের ভিত্তিতে শূন্য পদের সংখ্যা কেন্দ্রীয়ভাবে পাওয়া সম্ভব৷ এর ফলে শিক্ষক নিয়োগ ও বদলি সংক্রান্ত বিষয়টি আরও সহজ হবে বলে মনে করছেন শিক্ষক মহলের একাংশ৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *