কর্মসংস্থানের বেহাল দশার তথ্য প্রকাশ শ্রমমন্ত্রকের

নয়াদিল্লি: নোটবন্দির কারণে বেড়েছে বেকারত্ব। এমনটাই তথ্য প্রকাশ পেল শ্রমমন্ত্রকের প্রকাশিত রিপোর্টে। বিশেষ করে ২০১৬-১৭ সালে এই হার ছিল সবচেয়ে বেশি। ২০১৬ সালের নোটবন্দির পর বেকারত্ব ৩.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে হয় ৩.৯ শতাংশ। যা ভেঙে দিয়েছে অতীতের সমস্ত রেকর্ড। অন্যদিকে ২০১৩-১৪ সালে এই হার ছিল ৩.৪ শতাংশ। এই তথ্য শ্রম মন্ত্রকের ষষ্ঠ এমপ্লয়মেন্ট-আনএমপ্লয়মেন্ট সার্ভের সমীক্ষা।

কর্মসংস্থানের বেহাল দশার তথ্য প্রকাশ শ্রমমন্ত্রকের

নয়াদিল্লি: নোটবন্দির কারণে বেড়েছে বেকারত্ব। এমনটাই তথ্য প্রকাশ পেল শ্রমমন্ত্রকের প্রকাশিত রিপোর্টে। বিশেষ করে ২০১৬-১৭ সালে এই হার ছিল সবচেয়ে বেশি। ২০১৬ সালের নোটবন্দির পর বেকারত্ব ৩.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে হয় ৩.৯ শতাংশ। যা ভেঙে দিয়েছে অতীতের সমস্ত রেকর্ড।

অন্যদিকে ২০১৩-১৪ সালে এই হার ছিল ৩.৪ শতাংশ। এই তথ্য শ্রম মন্ত্রকের ষষ্ঠ এমপ্লয়মেন্ট-আনএমপ্লয়মেন্ট সার্ভের সমীক্ষা। সেখানে আরও বলা হয়েছে শ্রমিকের অভাব নয়, কর্মসংস্থানের সুযোগ কমার ফলেই বেড়ে যায় বেকারত্ব। কিছুদিন আগেই ঠিক এধরনের আরও একটি তথ্য প্রকাশ করে সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি(সিএমআইই)।

সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে বেকারত্ব বেড়েছে দেশে। ২০১৭ সালে চাকরিরত ভারতীয়র সংখ্যা ছিল প্রায় ৪০.৭৯ কোটি। ২০১৮ সালে সেটা কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩৯.৭ কোটিতে। আর এই ১ কোটি ১০ লাখের মধ্যে প্রায় ৬৫ লাখ হচ্ছেন মহিলা। এছাড়া চাকরি খোয়ানোর হার শহরের চাইতে গ্রাম ও মফস্বলেই বেশি। প্রায় ৯১ লাখ হচ্ছেন গ্রামের বাসিন্দা। আর মফস্বলের ক্ষেত্রে সেই সংখ্যাটা প্রায় ১৮ লাখ। সেই হিসেবে প্রায় ৮৪ শতাংশই কাজ হারিয়েছেন গ্রাম ও আধা শহরের মানুষ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

10 + seventeen =