গ্রুপ সি ও ডি কর্মীদের বেতনের ‘জাল’ নির্দেশিকা, তুঙ্গে বিভ্রান্তি

কলকাতা: রাজ্য সরকারের দপ্তরে চুক্তিতে নিযুক্ত কর্মীদের বেতনহার সম্বলিত অর্থ দপ্তরের ‘জাল’ নির্দেশিকা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানোর অভিযোগ ঘিরে চাঞ্চল্য ও বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে৷ ওই নির্দেশিকায় মেমো নম্বর থেকে শুরু করে অর্থ দপ্তরের প্রধান সচিব এইচ কে দ্বিবেদির সইও রয়েছে৷ এই ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে অর্থ দপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নির্দেশিকাটি ঠিক নয়৷ অর্থ দপ্তরে কোনও

গ্রুপ সি ও ডি কর্মীদের বেতনের ‘জাল’ নির্দেশিকা, তুঙ্গে বিভ্রান্তি

কলকাতা: রাজ্য সরকারের দপ্তরে চুক্তিতে নিযুক্ত কর্মীদের বেতনহার সম্বলিত অর্থ দপ্তরের ‘জাল’ নির্দেশিকা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানোর অভিযোগ ঘিরে চাঞ্চল্য ও বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে৷ ওই নির্দেশিকায় মেমো নম্বর থেকে শুরু করে অর্থ দপ্তরের প্রধান সচিব এইচ কে দ্বিবেদির সইও রয়েছে৷ এই ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে অর্থ দপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নির্দেশিকাটি ঠিক নয়৷ অর্থ দপ্তরে কোনও প্রধান সচিব নেই৷ অর্থ দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এইচ কে দ্বিবেদি অতিরিক্ত মুখ্যসচিব পদে আছেন৷ অর্থ দপ্তরের ওই জাল নির্দেশিকায় চুক্তিতে নিযুক্ত গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি কর্মীদের যে বেতন উল্লেখ করা আছে, তা ঠিক নয় বলে সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে৷

গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি কর্মীদের সর্বোচ্চ প্রারম্ভিক বেতন যথাক্রমে ১২ হাজার ও ১০ হাজার টাকা। সেখানে ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, গ্রুপ সি কর্মীদের বেতন ১৮ হাজার ৭৮০ টাকা। এর মধ্যে হাউস রেন্ট, টিএ ও চিকিৎসা ভাতা ধরা হয়েছে। গ্রুপ ডি কর্মীদের ক্ষেত্রে মূল বেতন, হাউস রেন্ট, ঩টিএ ও চিকিৎসা ভাতা মিলিয়ে মোট বেতন ১৬ হাজার ২৮০ টাকা। দুটি ক্ষেত্রেই হাউস রেন্ট, টিএ, চিকিৎসা ভাতা হিসেবে কত টাকা দেওয়া হচ্ছে, তা আলাদাভাবে উল্লেখ করা আছে। কিন্তু বাস্তবে চুক্তিতে নিযুক্ত গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি কর্মীদের মূল বেতন হিসেবে পারিশ্রমিক দেওয়া হয়। অন্য কোনও ভাতা দেওয়া হয় না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

20 − seventeen =