ভোট কর্মীদের গণতান্ত্রিক অধিকার গোপন রাখার জোরালো দাবি কমিশনে

কলকাতা: পর্যাপ্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার গোপন রাখার জোরালো দাবি তুললেন ভোট কর্মীদের একাংশ৷ ভোটের পর ভোট-কর্মীদের উপর নেমে আসা রাজনৈতিক চাপ প্রতিহত করার লক্ষ্যেই এই দাবি তোলা হয়েছে৷ শিক্ষক শিক্ষাকর্মী শিক্ষানুরাগী ঐক্যমঞ্চের দাবি, পোস্টাল ব্যালটের ভোট বুথ অনুযায়ী গণনা করা চলবে না, লোকসভা বা বিধানসভা সভার সমস্ত পস্টাল ভোট একসাথে মিশিয়ে গণনা করতে

ভোট কর্মীদের গণতান্ত্রিক অধিকার গোপন রাখার জোরালো দাবি কমিশনে

কলকাতা: পর্যাপ্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার গোপন রাখার জোরালো দাবি তুললেন ভোট কর্মীদের একাংশ৷ ভোটের পর ভোট-কর্মীদের উপর নেমে আসা রাজনৈতিক চাপ প্রতিহত করার লক্ষ্যেই এই দাবি তোলা হয়েছে৷ শিক্ষক শিক্ষাকর্মী শিক্ষানুরাগী ঐক্যমঞ্চের দাবি, পোস্টাল ব্যালটের ভোট বুথ অনুযায়ী গণনা করা চলবে না, লোকসভা বা বিধানসভা সভার সমস্ত পস্টাল ভোট একসাথে মিশিয়ে গণনা করতে হবে।

শিক্ষক শিক্ষাকর্মী শিক্ষানুরাগী ঐক্যমঞ্চের রাজ্য কমিটির যুগ্ম সম্পাদক কিংকর অধিকারী এক বিবৃতিতে বলেন, “আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ভোট কর্মীদের নিশ্চিত নিরাপত্তার দাবির পাশাপাশি আরেকটি দাবি জোরালো ভাবে রাখছি নির্বাচন কমিশনের কাছে। সেটা হল, ভোট কর্মীরা সাধারণত পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান করে থাকেন। সেই পোস্টাল ব্যালট কোন ভাবেই বুথ অনুযায়ী গণনা করা যাবে না। কেননা একটা বুথে ভোট কর্মী হিসেবে যদি দু-চারজন থাকেন তাহলে তাঁরা কাকে ভোট দিচ্ছেন তা পরিষ্কার বোঝা যায়। ফলে ভোট গণনার পর রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি হয় সেই ব্যক্তিদের উপর। তাই আমরা জোরালো দাবি, পোস্টাল ব্যালট পেপার ওই লোকসভা কেন্দ্রের সমস্ত ব্যালট পেপারের সঙ্গে মিশিয়ে কাউন্টিং করতে হবে। নিজেদের ভোটাধিকার যদি গোপন রাখতেই হয় তাহলে নির্বাচন কমিশনকে অবিলম্বে পূর্বের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে গোপন ভাবে মানুষের ভোট দানের গণতান্ত্রিক অধিকার সুনিশ্চিত করবেন।” তিনি রাজ্যের সমস্ত ভোট কর্মীদের এ বিষয়ে সোচ্চার হওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *