শিক্ষক নিয়োগের শূন্যপদে বিস্তর ‘ফারাক’! শিক্ষামন্ত্রী ও কমিশনের দেওয়া তথ্য ঘিরে জল্পনা!

কলকাতা: নির্বাচনের আগে শিক্ষক নিয়োগের গতি বাড়াতে চলেছে স্কুল সার্ভিস কমনিশন৷ কিন্তু, শূন্যপদ ও নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ্যে আসতেই চাকরি-প্রার্থীদের মধ্যে তীব্র বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে৷ শিক্ষামন্ত্রীর বিবৃতির সঙ্গে কমিশনের দেওয়া তথ্য বিস্তর পার্থক্য রয়েছে বলে এবার অভিযোগ তুললেন চাকরি-প্রার্থীদের একাংশের৷ ২০১৪ সাল থেকে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক৷ সূত্রে খবর,

শিক্ষক নিয়োগের শূন্যপদে বিস্তর ‘ফারাক’! শিক্ষামন্ত্রী ও কমিশনের দেওয়া তথ্য ঘিরে জল্পনা!

কলকাতা: নির্বাচনের আগে শিক্ষক নিয়োগের গতি বাড়াতে চলেছে স্কুল সার্ভিস কমনিশন৷ কিন্তু, শূন্যপদ ও নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ্যে আসতেই চাকরি-প্রার্থীদের মধ্যে তীব্র বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে৷ শিক্ষামন্ত্রীর বিবৃতির সঙ্গে কমিশনের দেওয়া তথ্য বিস্তর পার্থক্য রয়েছে বলে এবার অভিযোগ তুললেন চাকরি-প্রার্থীদের একাংশের৷

২০১৪ সাল থেকে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক৷ সূত্রে খবর, ২০১১ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক স্তরে ৪৬ হাজার ও প্রাথমিকে ৩৭ হাজার শিক্ষকের পদ ফাঁকা ছিল৷ বিধানসভায় শিক্ষামন্ত্রী নিজেই তথ্য দিয়ে জানিয়েছিলেন, ২০১৪-র আগে এসএসসির মাধ্যমে ২৮ হাজার ২৬৭ জন ও প্রাথমিকে ১৮ হাজার ৭৯৩ জন শিক্ষককে নিয়োগ করা হয়েছে৷ শিক্ষামন্ত্রীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই স্পষ্ট, মাধ্যমিকে প্রায় ১৮ হাজার এবং প্রাথমিকেও ১৮ হাজারের বেশি শূন্য পদ রয়েছে৷ কিন্তু, স্কুল সার্ভিস কমিশন তথ্য দিয়ে জানিয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে শিক্ষকের শূন্য পদের মোট সংখ্যা ৩৩ হাজার ৮২৯। ২০১৭ সালে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে পদগুলিকে তিন ভাগে বিভক্ত করে এসএসসি কর্তৃপক্ষ৷ চাকরি-প্রার্থীদের প্রশ্ন, ২০১৪-র শেষে যেখানে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে শূন্য পদ ১৮ হাজারের বেশি ছিল, সেখানে গত চার বছরে শূন্যপদ তৈরি হয়েছে ১৫ হাজার৷ অর্থাৎ বছরে মাত্র সাড়ে তিন হাজার শিক্ষকের পদ শূন্য হচ্ছে? কমিশন ও শিক্ষামন্ত্রীর দেওয়া তথ্যকে কেন্দ্র করেই চাকরি-প্রার্থীদের মধ্যে তীব্র হতে শুরু করেছে ক্ষোভ৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *