নিয়োগপত্র আদায়ে SSC-র দপ্তরে ধর্না সফল চাকরিপ্রার্থীদের, মিলবে সমাধান?

কলকাতা: নিয়োগপত্র না পেয়ে এবার স্কুল সার্ভিস কমিশনের সামনে ধর্নায় বসলেন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ৷ নিয়োগপত্র না পাওয়া প্রায় ২৫০জন চাকরিপ্রার্থী বিক্ষোভ দেখান৷ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্য শারীরশিক্ষা ও কর্মশিক্ষার শিক্ষক নিয়োগের উপর স্থগিতাদের দিয়েছেন৷ স্থগিতাদেশ জারি হওয়ার পর আন্দোলনকারীদের তরফে জানানো হয়, একদিকে মামলা ও অন্যদিকে কমিশনের উদাসীনতার কারণে থমকে নিয়োগ প্রক্রিয়া৷ সফল হয়েও মামলার

নিয়োগপত্র আদায়ে SSC-র দপ্তরে ধর্না সফল চাকরিপ্রার্থীদের, মিলবে সমাধান?

কলকাতা: নিয়োগপত্র না পেয়ে এবার স্কুল সার্ভিস কমিশনের সামনে ধর্নায় বসলেন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ৷  নিয়োগপত্র না পাওয়া প্রায় ২৫০জন চাকরিপ্রার্থী বিক্ষোভ দেখান৷

কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্য শারীরশিক্ষা ও কর্মশিক্ষার শিক্ষক নিয়োগের উপর স্থগিতাদের দিয়েছেন৷ স্থগিতাদেশ জারি হওয়ার পর আন্দোলনকারীদের তরফে জানানো হয়, একদিকে মামলা ও অন্যদিকে কমিশনের উদাসীনতার কারণে থমকে নিয়োগ প্রক্রিয়া৷ সফল হয়েও মামলার গেরোয় নিয়োগ পত্র পাচ্ছে না তাঁরা৷ অবিলম্বে যাতে কমিশন সফলদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেয়, সেই দাবি জানিয়ে আজ ধর্নায় বসেন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ৷

ঠিক কী কারণে এই বিক্ষোভ? এবিষয়ে চাকরিপ্রার্থীরা জানিয়েছেন, আদালতের নির্দেশে এই মুহূর্তে ঝুলে শারীরশিক্ষা ও কর্মশিক্ষার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া৷ আদালতের তরফে মেধাতালিকায় থাকা চাকরিপ্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ বিবরণ চেয়ে পাঠানো হলেও তা এখনও করে উঠতে পারেনি কমিশন৷ আর এর জেরে থমকে নিয়োগ৷ চাকরি-প্রার্থীদের দাবি, হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে অবিলম্বে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করুক কমিশন৷

নিয়োগে সমস্যা কোথায়? চাকরিপ্রার্থীদের তরফে জানানো হয়েছে, শারীরশিক্ষা ও কর্মশিক্ষা শিক্ষক নিয়োগের জয়েনিং প্রক্রিয়ার জন্য কমিশনের তরফে দু’টি দিন ধার্য করা হয়৷ ২৮ ও ৩০ জানুয়ারি সফল চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগপত্র দেওয়ার কথা ছিল৷ ২৮ জানুয়ারি ৮৯০ চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়৷ নিয়োগপত্র বিলি শুরু হতেই ২৯ তারিখ আদালতের তরফে নিয়োগে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়৷ বেশ কিছু ওয়েটিং চাকরিপ্রার্থীদের মামলার জেরে ৩০ জানুয়ারি ৮০৩ জন সফল চাকরিপ্রার্থীর নিয়োগপত্র বিলির কাজ থমকে যায়৷ পরে, আদালতের তরফে চাকরিপ্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট চাওয়া হলেও তা এখনও জমা করে উঠতে পারেনি কমিশন৷ আর তার জেরেই দীর্ঘ পাঁচ মাস ঝুলে শারীরশিক্ষা ও কর্মশিক্ষায় শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া৷ নিয়োগ থমকে থাকায় নিয়োগপত্র হাত না পেয়ে চূড়ান্ত বিপাকে ৮০৩ সফল চাকরিপ্রার্থী৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *