উচ্চ প্রাথমিকে শূন্যপদ বৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ আপডেট

আজ বিকেল: উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ ইস্যুতে দিনে দিনে চাকরি-প্রার্থীদের মধ্যে বেড়েই চলেছে উৎকণ্ঠা৷ কবে বিজ্ঞপ্তি জারি হবে? তা নিয়ে জোর জল্পনাও চলছে৷ শূন্যপদের সংখ্যা নিয়েও রয়েছে একাধিক জটিলতা৷ কিন্তু, এর মাঝেই উচ্চ প্রাথমিক নিয়োগ প্রসঙ্গে উঠে এসেছে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আপডেট৷ কমিশন সূত্রে খবর, ২৬ জানুয়ারি ছুটির পরই প্রকাশিত হতে পারে উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগের

d2d5bd5d836bfc0953a13c0f10bb5338

উচ্চ প্রাথমিকে শূন্যপদ বৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ আপডেট

আজ বিকেল: উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ ইস্যুতে দিনে দিনে চাকরি-প্রার্থীদের মধ্যে বেড়েই চলেছে উৎকণ্ঠা৷ কবে বিজ্ঞপ্তি জারি হবে? তা নিয়ে জোর জল্পনাও চলছে৷ শূন্যপদের সংখ্যা নিয়েও রয়েছে একাধিক জটিলতা৷ কিন্তু, এর মাঝেই উচ্চ প্রাথমিক নিয়োগ প্রসঙ্গে উঠে এসেছে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আপডেট৷

কমিশন সূত্রে খবর, ২৬ জানুয়ারি ছুটির পরই প্রকাশিত হতে পারে উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি৷ কেননা, গত কয়েক দিন ধরে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে বলে আশা করেছিলেন কয়েক লক্ষ চাকরিপ্রার্থী৷ কিন্তু, প্রধান-শিক্ষক নিয়োগে মামলার জটিলতার কারণে তা সম্ভব হয়ে ওঠেনি বলে কমিশন সূত্রে খবর৷ জানা গিয়েছে, কমিশনের আধিকারিকদের নিয়ে উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে ঠিক হয়েছে, আপাতত উচ্চ প্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগের কমিশনের হাতে এসেছে ১৩,০৮০টি শূন্যপদের তালিকা৷ ২৯ জানুয়ারি পর প্রায় ১৭ হাজার প্রার্থীকে ডক্যুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য ডাকা হতে পারে বলে বিকাশ ভবন সূত্রের খবর৷ কেননা, ২৬ জানুয়ারি সাধারণতন্ত্র দিবস, পরদিন রবিবার৷ ২৮ তারিখ বিজ্ঞপ্তি দিলে ডাক পেতে পেতে ফেব্রুয়ারি প্রথম হয়ে যাব৷ তবে, এই শূন্যপদের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও খবর পাওয়া গিয়েছে৷

শূন্যপদের পুরানো ফাইলেও হাত দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে৷ সূত্রের খবর, উচ্চ প্রাথমিকে এখনও পর্যন্ত ২১১৭০ শূন্যপদ রয়েছে বিকাশ ভবনের টেবিলে৷ রাজ্যের তরফে শূন্যপদের অনুমোদন দেওয়ার পর তা কমিশনের কাছে পাঠানো হবে বলে খবর৷ অন্যদিকে, ১০ শতাংশ সংরক্ষণ মামলার খুব শীঘ্রই শুনানি হতে চলেছে৷ মামলার তালিকায় ক্রমশ নিচের দিকে নামছে এই মামলা৷ গত সোমবার ইন-সার্ভিস মামলার শুনানি হয়েছে৷

উচ্চ প্রাথমিকে শূন্যপদ বৃদ্ধির দাবি প্রসঙ্গে এসএসসি চাকরিপ্রার্থী মঞ্চের সভাপতি রাজা নন্দী বলেন, ‘‘আপারে সিট আপডেটের জন্য কেস করে প্রসেস আটকানো কোনোমতেই সম্ভব নয়৷ একমাত্র রাজ্যব্যাপী জোরালো আন্দোলন ও শূন্যপদের উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ সরকারের কাছে তুলে ধরা চাপ বাড়ানোর কৌশল নেওয়া উচিত৷ সরকারকে ২০১৯ মার্চের মধ্যে আপডেট সিটে কমপক্ষে ৩০০০০ শূন্যপদে নিয়োগ করতে বাধ্য করাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য৷’’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *