সাধারণ শ্রেণির জন্য সংরক্ষণ: কী বলছে সংবিধান?

নয়াদিল্লি: সংবিধান কী বলছে? দেশের সংবিধান অনুযায়ী, ৫০ শতাংশের বেশি সংরক্ষণ দেওয়া যায় না৷ বর্তমানে দেশে সংরক্ষণের পরিমাণ ৪৯.৫ শতাংশ৷ নতুন করে ১০ শতাংশ সংরক্ষণ কার্যকর করতে হলে সংবিধানের ১৫ এবং ১৬ নম্বর ধারা সংশোধন করতে হবে৷ দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে লোকসভায় সেই সংশোধনী পাশ করাতে হবে৷ এই আইন কার্যকর করতে মোদী সরকারের হাতে সময় মাত্র

সাধারণ শ্রেণির জন্য সংরক্ষণ:  কী বলছে সংবিধান?

নয়াদিল্লি: সংবিধান কী বলছে? দেশের সংবিধান অনুযায়ী, ৫০ শতাংশের বেশি সংরক্ষণ দেওয়া যায় না৷ বর্তমানে দেশে সংরক্ষণের পরিমাণ ৪৯.৫ শতাংশ৷ নতুন করে ১০ শতাংশ সংরক্ষণ কার্যকর করতে হলে সংবিধানের ১৫ এবং ১৬ নম্বর ধারা সংশোধন করতে হবে৷ দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে লোকসভায় সেই সংশোধনী পাশ করাতে হবে৷ এই আইন কার্যকর করতে মোদী সরকারের হাতে সময় মাত্র এক দিন, আজ৷ কারণ, এরপরই শীত অধিবেশন শেষ হয়ে যাবে৷

কোন কোন রাজ্যে ৫০ শতাংশের বেশি সংরক্ষণ-

হরিয়ানা: ২০১৬-তে জাঠ-সহ ৬টি জাতিকে সংরক্ষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে সংরক্ষণের মাত্রা ৬৭% হয়। আদালত বর্ধিত সংরক্ষণ স্থগিত করে। বিষয়টি রাজ্যের ব্যাকওয়ার্ড ক্লাস কমিশনে পাঠিয়ে দেয়৷

তামিলনাড়ু: ৬৯ শতাংশ সংরক্ষণ রয়েছে৷ এসসি-১৯ শতাংশ, এসটি- ১ শতাংশ, ওবিসি- ৫০ শতাংশ সংরক্ষণ রয়েছে৷

মহারাষ্ট্র: পিছিয়ে পড়া শ্রেণির জন্য ৫২ শতাংশ সংরক্ষণ রয়েছে৷ ২০১৪ সালে মারাঠাদের জন্য ১৬ শতাংশ ও মুসলিমদের জন্য ৫ শতাংশ সংরক্ষণের ঘোষণা করা হয়৷ কিন্তু, হাইকোর্টে তা স্থগিত হয়ে যায়৷

তেলেঙ্গানায় ৬২ শতাংশ ও হরিয়ানায় ৬৭ শতাংশ ও রাজস্থানে ৫০ শতাংশ সংরক্ষণ রয়েছে৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

15 − 10 =