কর্মক্ষেত্রে ‘বসে’র তাণ্ডব রুখতে কড়া আইন আনছে কেন্দ্র,

নয়াদিল্লি: বেসরকারি ক্ষেত্রের কর্মীদের উপর ‘বসে’র অত্যাচার রুখতে নতুন আইন, ‘রাইট টু ডিসকানেক্ট বিল’ আনল কেন্দ্র৷ নয়া বিল কার্যকর হলে অফিসের কাজের সময়ের বাইরে কোনও কর্মীকে ফোন বা ই-মেলের উত্তর দিতে বাধ্য করা যাবে না৷ কিন্তু, চাকরি বাঁচাতে অধিকাংশ সময় ‘বসে’র তাণ্ডব মেনে নিতে বাধ্য হন কর্মীরা৷ কিন্তু, নয়া বিল কার্যকর হলে আদৌ এই প্রবনতা কমবে

কর্মক্ষেত্রে ‘বসে’র তাণ্ডব রুখতে কড়া আইন আনছে কেন্দ্র,

নয়াদিল্লি: বেসরকারি ক্ষেত্রের কর্মীদের উপর ‘বসে’র অত্যাচার রুখতে নতুন আইন, ‘রাইট টু ডিসকানেক্ট বিল’ আনল কেন্দ্র৷ নয়া বিল কার্যকর হলে অফিসের কাজের সময়ের বাইরে কোনও কর্মীকে ফোন বা ই-মেলের উত্তর দিতে বাধ্য করা যাবে না৷ কিন্তু, চাকরি বাঁচাতে অধিকাংশ সময় ‘বসে’র তাণ্ডব মেনে নিতে বাধ্য হন কর্মীরা৷ কিন্তু, নয়া বিল কার্যকর হলে আদৌ এই প্রবনতা কমবে কি না তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন৷

কী রয়েছে এই বিলে? বেসরকারি কর্মীদের মূল অধিকারের অংশ প্রস্তাব করা হয়েছে হয়েছে ৭ নম্বর ধারায়৷ এর মধ্যে রয়েছে, অফিসের বাইরে কর্মীকে তাঁর ‘বস’ ফোন করতেই পারেন৷ কিন্তু সেই কর্মী ফোন না-ও ধরতে পারেন বা ধরলেও উত্তর দিতে না-ও পারেন৷ ই-মেলের ক্ষেত্রেও একই আইন প্রযোজ্য হবে৷ এই সব ক্ষেত্রে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ আনার প্রশ্নই নেই৷ এছাড়াও অন্যান্য ধারাগুলিতে কর্মী কল্যাণ কমিটি গঠন, মালিক পক্ষের সঙ্গে তাঁদের নিয়মিত বৈঠক করার মতো বিষয়েও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বিলে৷ বিলে রাখা হয়েছে ‘শাস্তি’র ব্যবস্থাও৷ পাশ হলে কোনও সংস্থা এই আইন না মানলে তাদের কর্মীদের মাইনের এক শতাংশ জরিমানা হিসেবে দিতে হবে৷ পাশাপাশি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার এড়াতে এবং এর অপকারিতা সম্পর্কে কর্মীদের সচেতন করার জন্য কাউন্সেলিং করার প্রস্তাবও রয়েছে রাইট টু ডিসকানেক্ট বিলে৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

9 − seven =