চাকরির বাজারে টিকে থাকতে চাইলে এভাবেই বাছুন পেশা

নয়াদিল্লি: চাকরি নিয়ে মানুষের মধ্যে ভাললাগার শেষ নেই। সে বেসরকারি হোক বা সরকারি চাকরি হলেই হল। হয়তো মাসমাইনে তেমন কিছু নয়, তবে মাসের শেষে এক থোক টাকা একসঙ্গে আসার মধ্যে একটা স্বস্তি রয়েছে, সেই স্বস্তিই চাকরির বাজারে পাত্রপাত্রীর দর বাড়িয়ে দেয়। এসব ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠিত পাত্রও অনেকটাই পিছিয়ে থাকেন। তবে চাকরি বাছতে হলে মুড বুঝে

চাকরির বাজারে টিকে থাকতে চাইলে এভাবেই বাছুন পেশা

নয়াদিল্লি: চাকরি নিয়ে মানুষের মধ্যে ভাললাগার শেষ নেই। সে বেসরকারি হোক বা সরকারি চাকরি হলেই হল। হয়তো মাসমাইনে তেমন কিছু নয়, তবে মাসের শেষে এক থোক টাকা একসঙ্গে আসার মধ্যে একটা স্বস্তি রয়েছে, সেই স্বস্তিই চাকরির বাজারে পাত্রপাত্রীর দর বাড়িয়ে দেয়। এসব ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠিত পাত্রও অনেকটাই পিছিয়ে থাকেন।

তবে চাকরি বাছতে হলে মুড বুঝে বাছুন।যদি কেতাদূরস্ত হাবভাবে অভ্যস্ত থাকেন তবে অবশ্যই কর্পোরেট সেক্টরের চাকরি বাছুন।লিডারশিপ মানসিকতা থাকলে ম্যানেজমেন্ট নিয়ে পড়াশোনা করতে পারেন, তাহলেই ম্যানেজেরিয়াল পোস্টের জন্য আবেদন করতে পারেন। সরকারি চাকরির সুযোগ পেয়ে গেলে তো কথাই নেই, তবে তার আগে দেখতে হবে আপনি কোন পোস্টে চাকরি পাচ্ছেন।পদমর্যাদার বিচারেই সম্মান নির্ধারিত হয়ে যায়।

এমনও অনেক পরিবার আছে যেখানে এখনও প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী পাত্রের থেকে বেসরকারি ফার্মে কর্মরত চাকুরের গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি। সেকারণেই লোক চাকরির সুযোগকে কাজে লাগায়। কিন্তু মাইনের ভাল প্যাকেজে, চাকুরির সংস্থা কতটা নামী, ছাঁটাইয়ের গল্প আছে কিনা এসব যাচাই করে নেয় পাত্রীপক্ষ।একইভাবে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ আছে কিনা তাও দেখা হয়। অন্যদিকে সরকারি চাকরি যদি বদলি নির্ভর হয় তাহলে বিয়ের পর থেকে মেয়ে স্বামীর সঙ্গে বাইরে বাইরে ঘুরবে,পরবর্তী কালে ইস্যু হলে তাদের ভবিষ্যতের উন্নতিতে সমস্যায় পড়বেন।তাই অনেকেই বদলির চাকরি করা যুবককে পাত্র হিসেবে বাছতে যাবেন না।

একটা বিষয় মনে রাখা উচিত ব্যক্তিকেন্দ্রিক চাকরির সুযোগ এদেশে নেই। একটি শিশু তার পছন্দমতো কোনওকিছুই করার সুযোগ পায় না। তাকে বাবা-মায়ের উপরে নির্ভর করতে হয়। বাবামায়ের পছন্দমতই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পড়াশোনা করতে হয়, তারউপরে ভিত্তি করেই চাকরির সুযোগ ও পদন্নোতি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *