কলকাতা: ফের শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ৷ কাঠগড়ায় স্কুল সার্ভিস কমিশন৷ পছন্দমাফিক প্রার্থী বেছে নিয়োগ করার অভিযোগ কশিনের বিরুদ্ধে৷ অভিযোগ খতিয়ে দেখতে আগামী ৫ মার্চের মধ্যে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপত মৌসুমি ভট্টাচার্যের এজলাসে কমিশনকে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ৷
অভিযোগ, এসএলএসটি পরীক্ষায় ২০১৬ সালের ২৭ নভেম্বর অংশ নেন অমৃতা ঠাকুর। জীবনবিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষিকা হতে চাওয়া এই প্রার্থীকে ২০১৭ সালের ২১ নভেম্বর পার্সোনালিটি টেস্টের জন্য ডাকা হয়৷ কমিশনের ওয়েবসাইটে যে মেধা তালিকা প্রকাশিত হয়, সেখানে ফিমেল ক্যাটিগরিতে ব়্যাঙ্ক ওয়েটিংয়ে ১৫৫ নম্বরে তাঁর নাম দেখা যায়৷ এই প্রেক্ষাপটে ৭ জানুয়ারি তিনি কমিশনকে একটি চিঠি দেন৷ সেখানে জানান, ফিমেল ক্যাটিগরিতে তাঁর আগে-পরে যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁদের অনেকের নামই মেল/ফিমেল ক্যাটিগরিতেও রয়েছে৷ অথচ, সেখানে তাঁর নাম নেই। কেন? তাঁর নাম মেল/ফিমেল ক্যাটিগরিতেও অন্তর্ভুক্ত করার জন্য তিনি আবেদন জানান। কিন্তু, তাঁর এই আবেদনে সাড়া দেয়নি কমিশন। ফলে তিনি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন৷