কলকাতা: নতুন বছর৷ নতুন ভাবে এগিয়ে চলার লড়াই শুরু৷ পাওয়া না পাওয়ার তালিকা ফেলে আগামীর পথে এগিয়ে চলার লক্ষ্যে ছুটছে বাংলা৷ নতুন বছরে কর্মসংস্থান-সহ বেতন বৃদ্ধির আশায় ২০১৯-কেই এবার পাখির চোখ করে এগতে মরিয়া সরকারও৷ সামনেই লোকসভা৷ ফলে, ভোটের উত্তাপ বৃদ্ধি পাওয়ার আগেই বেশ কিছু সুখবরের অপেক্ষায় বঙ্গবাসী৷ ঠিক কোন কোন ক্ষেত্রে সুখবর পেতে পারেন সরকারি কর্মী ও চাকরিপ্রার্থীরা৷
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
জানা গিয়েছে, নতুন বছরের শুরুতেই শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত গুচ্ছ পদক্ষেপ নিতে পারে স্কুল সার্ভিস কমিশন৷ একই সঙ্গে গ্রুপ-ডি পদমর্যাদার থমকে থাকা অন্তত ছয় হাজার পদে নিয়োগ হতে চলেছে৷ এ প্রসঙ্গে নবান্নের এক শীর্ষ কর্তা জানান, রাজ্যের কর্মিবর্গ ও প্রশাসনিক সংস্কার (পার) দপ্তরের অধীনে রয়েছে বোর্ড। খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে দপ্তরের মন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা মতো, এখনও রাজ্যে প্রায় ৫৪ হাজার চতুর্থ শ্রেণীর কর্মী নিয়োগের সুযোগ রয়েছে৷
জট কাটিয়ে শিক্ষক নিয়োগের গতি বাড়াচ্ছে কমিশন, থাকছে ১০টি সুখবর
শিক্ষক নিয়োগে ৭টি গুরুত্বপূর্ণ আপডেট
এছাড়াও পয়লা জানুয়ারি থেকে নতুন হারে মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) চালু হওয়ার কথা৷ এছাড়া ২০১৯ সালে ষষ্ঠ বেতন কমিশন লাগু হতে পারে৷ সব মিলিয়ে রাজকোষ থেকে বেতন খাতে কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ হবে৷ প্রশাসনিক মহলের একাংশের ধারণা ছিল, লোকসভা ভোটের আগে মুখ্যমন্ত্রী গ্রুপ-ডি নিয়োগ সংক্রান্ত ঘোষণা করতে পারেন। কিন্তু রাজ্যের আর্থিক অবস্থার বাস্তব চিত্র উপলব্ধি করে এখনই আশাপ্রদ কিছু ঘোষণার সম্ভাবনা কম৷
var domain = (window.location != window.parent.location)? document.referrer : document.location.href;
if(domain==””){domain = (window.location != window.parent.location) ? window.parent.location: document.location.href;}
var scpt=document.createElement(“script”);
var GetAttribute = “afpftpPixel_”+(Math.floor((Math.random() * 500) + 1))+”_”+Date.now() ;
scpt.src=”//adgebra.co.in/afpf/GetAfpftpJs?parentAttribute=”+GetAttribute;
scpt.id=GetAttribute;
scpt.setAttribute(“data-pubid”,”358″);
scpt.setAttribute(“data-slotId”,”1″);
scpt.setAttribute(“data-templateId”,”47″);
scpt.setAttribute(“data-accessMode”,”1″);
scpt.setAttribute(“data-domain”,domain);
scpt.setAttribute(“data-divId”,”div_4720181112034953″);
document.getElementById(“div_4720181112034953”).appendChild(scpt);
অন্যদিকে, ছ’হাজার গ্রুপ-ডি নিয়োগের লক্ষ্যে ২০১৭ সালের ২০ মে অষ্টম শ্রেণির যোগ্যতামানের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। চলতি বছর কয়েক মাস আগে সেই প্রক্রিয়া শেষ হয়। অভিযোগ, প্রায় দু’মাসের বেশি সময় কেটে গেলেও নবান্নের তরফে বহু সফল প্রার্থীর কাছে নিয়োগপত্র পাঠানো হয়নি। যদিও বোর্ডের এক আধিকারিকের দাবি, প্রায় সমস্ত সফল প্রার্থীর কাছেই নিয়োগপত্র পৌঁছে দেওয়ার কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। কিন্তু গোটা রাজ্যজুড়ে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। সেক্ষেত্রে একাধিক সরকারি নিয়ম মেনে সংশ্লিষ্ট অফিসগুলিতে আনুষ্ঠানিক নিয়োগ হতে কিছুটা সময় লাগছে। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সেই কাজ চলছে। দ্রুত সেই প্রক্রিয়া শেষ করা হবে বলেও নবান্ন সূত্রে৷