ভোটের বাজে নিয়োগপত্র বিলি রাজ্যের

কলকাতা: এক মাসেরও বেশি সময় ধরে নির্বাচনী আচরণবিধির টানাপোড়েনে আটকে থাকার পর কৃষি প্রযুক্তি সহায়ক (কেপিএস) পদে চাকরি প্রার্থীদের নিয়োগপত্র দেওয়ার কাজ শুরু হল। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার মিলিয়ে কৃষি দপ্তরের ডাইরেক্টরেট থেকে প্রায় আড়াইশো জনকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। গ্রামে কৃষি দপ্তরের কাজকর্ম চালানোর ক্ষেত্রে কেপিএস-দের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে কেপিএস-রা কাজ করেন।

ভোটের বাজে নিয়োগপত্র বিলি রাজ্যের

কলকাতা: এক মাসেরও বেশি সময় ধরে নির্বাচনী আচরণবিধির টানাপোড়েনে আটকে থাকার পর কৃষি প্রযুক্তি সহায়ক (কেপিএস) পদে চাকরি প্রার্থীদের নিয়োগপত্র দেওয়ার কাজ শুরু হল। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার মিলিয়ে কৃষি দপ্তরের ডাইরেক্টরেট থেকে প্রায় আড়াইশো জনকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে।

গ্রামে কৃষি দপ্তরের কাজকর্ম চালানোর ক্ষেত্রে কেপিএস-দের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে কেপিএস-রা কাজ করেন। চাষিদের কাছে গিয়ে আধুনিক চাষবাস সংক্রান্ত পরামর্শ ও সরকারি সুযোগ সুবিধার কথা জানানো এই কর্মীদের প্রধান কাজ। কিন্তু এই গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এখন বহু পদ শূন্য আছে। কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, কেপিএস-এর অনুমোদিত পদের সংখ্যা ৪৭৫৮। সেখানে এখন মাত্র পাঁচশো জনের কিছু বেশি কর্মী আছেন। এর ফলে চাষিদের সাহায্য করার কাজ বিঘ্নিত হচ্ছে।

বছর দুয়েক আগে অধুনালুপ্ত স্টাফ সিলেকশন কমিশনের মাধ্যমে কেপিএস পদে নিয়োগের পরীক্ষা নেওয়া হয়। আটশোর কিছু বেশি পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার পর সরকারি সিদ্ধান্তে স্টাফ সিলেকশন কমিটি উঠে গেলে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার দায়িত্ব পায় পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)। পিএসসি আটশোর কিছু বেশি সফল চাকরিপ্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা নিয়োগের জন্য গত নভেম্বর মাসে কৃষি দপ্তরের কাছে পাঠিয়ে দেয়। আটশোর কিছু বেশি নাম পাঠানো হলেও মোট ৬৯১ জন কেপিএস নেওয়ার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার নথিপত্র ও পুলিস ভেরিফিকেশন ফর্ম (পিভিআর) জমা দেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

17 + 1 =