১.যোগাসনের জন্য কোনো বয়সসীমা নেই যেকোনো বয়সেই নারী–পুরুষ যোগাসন করতে পারেন। তবে একা অভ্যাস না করে কোনো প্রশিক্ষকের সহায়তা নিলে ভালো হয়।
২.গর্ভাবস্থায় যোগাসন করাটা খুবই উপকারী। তবে অভ্যাসের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।
৩.শরীরের ওপর খুব বেশি জোর না দিয়ে অথবা শরীরকে ব্যথা না দিয়ে যোগাসন করা উচিত ।
৪.যোগাসন অনুশীলনের জন্য এমন জায়গা বেছে নিতে হবে যেখানে অবাধে বায়ু চলাচল করে। আবার ঘরের বাইরেও চর্চা করা যেতে পারে সেক্ষেত্রে েটা খেয়াল রাখতে হবে যে পরিবেশটি যেন কোলাহলমুক্ত মনোরম হয়। খুব বেশি গরম বা ঠান্ডা জায়গায় যোগাসন করাটা ঠিক নয়।
৫.যোগাসনের জন্য মাদুর ব্যবহার করা ভালো। মাদুর না থাকলে মোটা কাপড় কাঁথা বা কম্বল ব্যবহার করতে পারেন। খেয়াল রাখবেন জায়গাটি যেন পিচ্ছিল না হয়।
৬.যোগাসন অভ্যাসের আগে ঠান্ডা জলে স্নান করতে পারেন। এর ফলে শরীর ও মন দুইই সতেজ থাকবে।
৭.যোগাসনের পোশাক হতে হবে হালকা এবং আরামদায়ক। অভ্যাসের সময় চশমা ঘড়ি খুলে রাখবেন।
৮.যোগাসন অভ্যাসের জন্য শুধু নিরামিষ খাবার খেতে হবে এমন নয় তবে পরিমিত ও সহজপাচ্য খাবার খেলে ভালো হয়। সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়াটা খুবই জরুরি।
৯.যোগাসন অভ্যাসের সময় বিশ্রাম নেওয়াটা খুবই জরুরী। প্রতিটি আসনের মাঝে মাঝে বিশ্রাম নিতে হবে।
১০.যোগাসনের উপকারিতা এক দিনে পাওয়া যায় না নিয়মিত অভ্যাস করাটা জরুরী। নিয়ম জেনে প্রয়োজন অনুযায়ী আসনগুলো অভ্যাস করলে অনেক ভালো ফল পাওয়া যায়।