শুধু মাত্র পুরুষের কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছেন না এই মহিলা, বিস্মিত চিকিৎসকরাও

সকালে ঘুম থেকে উঠে সব শব্দই কানে আসছিল, কিন্তু তাঁর বয়ফ্রেন্ডের কণ্ঠস্বর তিনি কিছুতেই শুনতে পাচ্ছিলেন না। আপাতত এই বিরল অসুখের কারণেই সংবাদ শিরোনামে চিনের এক মহিলা। বিজ্ঞান বিষয়ক গণমাধ্যম ‘লাইভসায়েন্স’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, মিস চেন নামের ওই মহিলা তাঁর এই বিচিত্র সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছন। চেন চিকিৎসকদের জানান, আগের রাত্রে ঘুমোতে

শুধু মাত্র পুরুষের কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছেন না এই মহিলা, বিস্মিত চিকিৎসকরাও

সকালে ঘুম থেকে উঠে সব শব্দই কানে আসছিল, কিন্তু তাঁর বয়ফ্রেন্ডের কণ্ঠস্বর তিনি কিছুতেই শুনতে পাচ্ছিলেন না। আপাতত এই বিরল অসুখের কারণেই সংবাদ শিরোনামে চিনের এক মহিলা।

বিজ্ঞান বিষয়ক গণমাধ্যম ‘লাইভসায়েন্স’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, মিস চেন নামের ওই মহিলা তাঁর এই বিচিত্র সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছন। চেন চিকিৎসকদের জানান, আগের রাত্রে ঘুমোতে যাওয়ার সময়ে তিনি কানে রিংগিং-এর মতো শব্দ শুনছিলেন এবং তাঁর বমি পাচ্ছিল।

হাসপাতালে চেনকে পরীক্ষা করেন লিন জিয়াওকিং নামের এক মহিলা চিকিৎসক। দেখা যায়, চেন লিনের কণ্ঠ ভাল ভাবে শুনতে পেলেও নিকটবর্তী এক পুরুষ রোগীর কণ্ঠ একেবারেই শুনতে পাচ্ছিলেন না। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এটা খুবই বিরল এক ‘লো ফ্রিকোয়েন্সি হিয়ারিং লস’-এর ঘটনা। চেন শুধু মাত্র ভরাট পুরুষ কণ্ঠ শুনতে পাচ্ছেন না।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, কানের ভিতরে থাকা খুব ছোট ছোট লোমের জন্যই মানুষ শব্দ শুনতে পায়। বয়সেক সঙ্গে সঙ্গে এই লোমগুলি লোপ পায় অথবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন বিভিন্ন তরঙ্গের শব্দ শোনার ক্ষেত্রে বাধা আসতে পারে। চেনের ক্ষেত্রে তেমন কিছু ঘটে থাকতে পারে। আপাতত চেনের এই অসুখ নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসকরাও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *