হাঁসফাঁস গরমে ৩টি সহজ উপায়ে দূরে রাখুন শরীরের দুর্গন্ধ

অস্বস্তির গরম৷ ঘামের ভিজছে শরীর৷ হাঁসফাঁস গরমে বঙ্গবাসীর অর্ধেক এনার্জি শেষ হয়ে যায় ঘেমে ঘেমেই৷ তার সঙ্গে ঘামের দুর্গন্ধ৷ বাড়িতে থাকলে না হয় দু’তিনবার স্নান করা যায়। কিন্তু চাকুরেদের সে উপায়ও নেই৷ সকালে গায়ে জল ঢেলেই প্রস্তুতি নিতে হয় অফিস যাওয়ার৷ তারপর তো সারা দিনে ঘামের বিরাম নেই৷ এমন ক্ষেত্রে ঘামের গন্ধের জন্য যে সকলে

হাঁসফাঁস গরমে ৩টি সহজ উপায়ে দূরে রাখুন শরীরের দুর্গন্ধ

অস্বস্তির গরম৷ ঘামের ভিজছে শরীর৷ হাঁসফাঁস গরমে বঙ্গবাসীর অর্ধেক এনার্জি শেষ হয়ে যায় ঘেমে ঘেমেই৷ তার সঙ্গে ঘামের দুর্গন্ধ৷ বাড়িতে থাকলে না হয় দু’তিনবার স্নান করা যায়। কিন্তু চাকুরেদের সে উপায়ও নেই৷ সকালে গায়ে জল ঢেলেই প্রস্তুতি নিতে হয় অফিস যাওয়ার৷ তারপর তো সারা দিনে ঘামের বিরাম নেই৷ এমন ক্ষেত্রে ঘামের গন্ধের জন্য যে সকলে সন্তর্পণে আপনাকে একঘরে করবে, তা না বললেও হবে। এখানে থাকল তিনটি সহজ সমাধান, যা আপনার শরীরের দুর্গন্ধ দূরে রাখতে সাহায্য করবে-

পেট্রোলিয়াম জেলি: যতই দামি পারফিউম বা ডিও ব্যবহার করুন, একটা সময়ের পর তার গন্ধ উবে যায়। তারপরেই ঘটে বিপত্তি। বেশিক্ষণ এই গন্ধ শরীরে আটকে রাখার একটি সহজ উপায় পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করা। শরীরের পাল্‌স-পয়েন্ট, অর্থাৎ কবজি, গলা, ঘাড়, কনুই, গোড়ালি, এমনকী কানের পিছনের অংশে অল্প করে লাগিয়ে নিন পেট্রোলিয়াম জেলি। বিজ্ঞান মতে, তৈলাক্ত ত্বকে সুগন্ধ বেশিক্ষণ টেকে।

অ্যালকোহল: স্নানের পর ভাল করে গা মুছে তবেই অ্যান্টি-পার্সপিরেন্ট লাগান। না হলে এর ফল পাওয়া যায় না। শরীরের দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে, স্নানের পরে সামান্য হ্যান্ড স্যানিটাইজার লাগিয়ে নিন পায়ের পাতায় ও বোগলে। ব্যবহার করতে পারেন অ্যালকোহলও।

পারফিউম: আমরা অনেক সময়েই দৈনন্দিনের পারফিউমের বোতল বা ডিওডোরান্ট স্নানঘরেই রাখি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডা বা স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় এ সব জিনিস কখনওই রাখা উচিত নয়। এর ফলে খুব তাড়াতাড়ি এই জিনিসগুলির গন্ধ নষ্ট হয়ে যায়। চেষ্টা করুন, পারফিউমের বোতল তার নিজস্ব বাক্সে রাখতে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ten − 3 =