POST EDIT: শত অবজ্ঞার পরেও রয়েছে সুযোগ, শুধরোতে না পারলে সমূহ বিপদ

POST EDIT: শত অবজ্ঞার পরেও রয়েছে সুযোগ, শুধরোতে না পারলে সমূহ বিপদ

 

সুমনা চক্রবর্তী

রিসার্চ: ডাঃ সিঞ্চন দাস 

অবজ্ঞা, অপমান, আর বঞ্চনায় বিদ্ধ, তবু অবিচল নিজ লক্ষ্যে…
জানি আমরা সব জানি, তবু কিছু করি না, তবু তলিয়ে যেতে থাকি…

দিনটা ২২ ফেব্রুয়ারী, তখন ভয়াল চেহারা নেয়নি এই দানবটি, তখনও হত্যালীলা শুরু হয়নি দেশ জুড়ে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতরে একটি চিঠি লিখলেন মানুষটি; জানালেন ধেয়ে আসা বিপদের পূর্বাভাস; যা যথারীতি ফুৎকারে উড়িয়ে দেওয়া হল। 

 
এবারে পিছিয়ে যাওয়া যাক বছর তিন আগে। ২০১৮ সালে ‘Tobacco, Alcohol, The Social Dangers’ নামক গবেষণা নিবন্ধে তিনি দেখিয়েছিলেন কী ভাবে সমস্ত শ্রেণীর মানুষ তলিয়ে যাচ্ছে নেশার অন্ধকারে এবং সেই নেশাদ্রব্যের ফলাফল সঞ্চারিত হচ্ছে পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে। যার ফল স্বরূপ সমগ্র মানবজাতির শরীর একটি জীবন্ত জীবাণুবোমা হয়ে উঠছে, যা সমগ্র প্রকৃতির জন্য গণ্য হবে একটি রোগাক্রান্ত বা দূষিত পদার্থ হিসাবে, তাই সেই শরীরের মধ্যে জীবাণুর আক্রমণের প্রবণতা বেড়ে যাবে বহুগুণ। আমাদের উচিত ধরে ধরে জীবাণু মারার চেষ্টা না করে জীবাণুর উপযুক্ত পরিবেশ হিসাবে আমাদের শরীরকে না তৈরি হতে দেওয়া। যথারীতি এটিও পুনরায় অবজ্ঞা করা হয়, তার সাথে আক্রমণ করা হয় ‘পাগলের প্রলাপ’ বলে।

এইবার পিছিয়ে যাওয়া যাক আরো বছর খানেক আগে। যেখানে ‘Holistic Health’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি বলেছিলেন, মানুষের ওষুধ খাওয়ার প্রবণতা, ওষুধের বিজ্ঞাপন করার প্রবণতার রোগ-ব্যাধির বিজ্ঞাপনের অভ্যাসের ভয়ঙ্কর দিক সম্বন্ধে। যেখানে তিনি তাঁর আশঙ্কার কথা জানিয়ে বলেন, ‘Unnecessary drug induced pathologies, drug dependency, Manipulative habit’ ইত্যাদির দ্বারা আমাদের শরীর ও মন একত্রে পরিণত হচ্ছে রোগের আঁতুরঘরে, যার ফলস্বরূপ কোনদিন প্রকৃতিই না আমাদের ‘Phagocytosis’ করে দেয়। এখনও পর্যন্ত আমরা সেই Manipulation-ই করে চলেছি, সেই একই ভুল আবার করে চলেছি; যদিও ‘আমরা এই সবই জানি’, কী বলেন!!!

২০১৮ সালে এক আলোচনা সভাতে তিনি বলেছিলেন, “অনেক তো হল হিংসা-হানাহানি, অনেক তো হল কৃত্রিমতা বা শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের লড়াই; এবার কী আমরা থামতে পারি না? না হলে একটা দিন এমন আসবে যখন পিঠে অক্সিজেন সিলিন্ডার বেঁধে ঘুরতে হবে মুখোশে মুখ ঢেকে, টাকা থাকবে পর্যাপ্ত কিন্তু তাতেও এই হারানো দিন ফেরানো যাবে না বা এখনকার এই ভয়ঙ্কর ভুলের প্রায়শ্চিত্তও করা যাবে না; কিন্তু আমরা সাবধান হইনি। আসলে আমরা তো সব জানি…. ‘Violence, The Social Danger’ শীর্ষক গবেষণা পত্রে তিনি আসন্ন রোগব্যাধি সম্পর্কে বারবার সচেতন করেছেন এবং বারবার সর্বস্তরের নীতিপ্রণেতার জানিয়েছেন এই বিপদের সম্ভাবনার কথা, যা কোনোদিনই আমল দেওয়া হয়নি; আসলে আমরা তো সব জানি….

  
১) রোগ বা অসুখ কোনোভাবেই তাৎক্ষণিক কোনো ঘটনা নয়, যতই গাল ভরা ডাক্তারি নাম আমরা দিই না কেন, শরীরে প্রাকৃতিকভাবে কোনো রোগ হতে গেলে মানসিক, শারীরিক এবং ভৌগোলিক এই তিনের সমন্বয় হতেই হবে। কেবলমাত্র জীবাণুতত্ত্ব আওড়ে বা বলা ভালো জীবাণুতত্ত্ব প্রচার করে intentionally সমস্যাগুলোর fundamental aetiological factors গুলোকে অবজ্ঞা করছি বা বলতে পারেন মূল বিষয়গুলোকে আমাদের কাছে হালকা করে বা ধোঁয়াশা পূর্ণ করে রাখা হচ্ছে নানান আর্থিক ও ব্যবসায়িক কারণে, যাঁর ফল হতে পারে ভয়ঙ্কর। Developed এবং তথাকথিত ভাবে অতিবৈজ্ঞানিক দেশগুলির অসহায় অবস্থা এই সতর্কবাণীর সত্যতা প্রতিষ্ঠা করতে যথেষ্ট নয় কি!

২) নানান ত্রূটিপূর্ণ অভ্যাসকে আমাদের জীবনযাত্রায় অত্যন্ত পটুতার সাথে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। শুধু ঢুকিয়ে দেওয়া নয়, সেগুলোকে বিশ্বাস করানো হয়েছে নানা পদ্ধতিতে এবং সেগুলো আজ আমাদের জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে গেছে। যেমন:

Competitive mentality – প্রতিযোগিতায় এতো মেতে উঠেছি আমরা, যে জীবনের মূল্যবোধ, নীতি, চিন্তাশীলতা, উদারতা, পরোপকারিতা, সামাজিক দায়বদ্ধতা সব জলাঞ্জলি দিয়ে ছুটে চলেছি কোনো এক কাল্পনিক তৃপ্তির খোঁজে; জানিওনা আমরা সেই গন্তব্য আদৌ আছে কিনা! যার কারণে সহজেই আমরা হয়ে পড়ছি দিগ্ভ্রষ্ট এবং তার ফলস্বরূপ আমরা হয়ে পড়ছি অবসাদের শিকার। 

Ignorance – বর্তমান সময়ের সবথেকে বড়ো ব্যাধির নাম, Ignorance; নানা দায়িত্বকে, নিজের ছোট ছোট ভালো লাগা বা মন্দ লাগাকে, নানা জানা অজানা বিষয়কে অবজ্ঞা করতে করতে কখন যে নিজেরা আমরা নিজেদের অস্তিত্বকে অবজ্ঞা করতে শুরু করে দিচ্ছি বুঝতে পারছি না; যা পরবর্তী কালে Depression, Anxiety, Frustration, Addiction, Domestic violence, work place violence, ইত্যাদির মতো সামাজিক ব্যাধির জন্ম দিয়ে চলেছে; যত দিন এগোচ্ছে সমস্যা আরো জটিল থেকে জটিলতর হয়ে চলেছে। 

Hyperindividualistic Freedom – আমিত্ব বা বলা ভালো যা ইচ্ছা তাই করার বা স্বেচ্ছাচারের স্বাধীনতার এটি একটি পোশাকি নাম। আজ আমরা কথায় কথায় বলে থাকি, আমি কারো ধার ধারি না বা আমার জীবন আমি যা খুশি করবো ইত্যাদি শব্দবন্ধ, যা নিজের দুর্বলতাকেই আরো বেশি করে প্রতিষ্ঠা করে থাকে। এই মানসিকতার বশবর্তী হয়ে নির্বিচারে প্রাণীহত্যা, সবুজ হত্যা বা নেশার মতো নানা ঘৃণ্য কাজে আমরা মেতে উঠিI এক শ্রেণীর মানুষ আবার এই Hyperindividualistic freedom-এর মুখোশের আড়ালে নিকৃষ্ট ব্যবসার জাল পেতে ফেলেন অনায়াসে।

Theory of Scientific Lifestyle – হ্যাঁ, বিজ্ঞানসম্মতই বটে। Processed foods, genetically modified dairies, Drugs, এই জীবনযাত্রার সুফলই বটে। আধুনিক চিকিৎসার মোড়কে দিনে দিনে বেড়ে চলেছে medical expenditure, metabolic disorder, autoimmune disorder, psychological disorder, Infection proneness, neuro-psychiatric disorder ইত্যাদি রোগসমূহের প্রকোপ। সমগ্র সমাজ ডুবে যাচ্ছে Drug dependent pathology-এর চোরাবালিতে। খুব শীঘ্রই একটা দিন আসবে যখন এইসব সভ্যতার ইমারত ভেঙে পর্বে কোনো এক ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র জীবাণুর আক্রমণে, কারণ, মনে রাখতে হবে, They are the natural scavengers । বর্তমানে জীবজগতের শ্রেষ্ঠ জাতির এই মুখোশাবৃত অসহায়তা এই সতর্কবাণীকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। 

Fast Lifestyle – Fast lifestyle বা Advanced lifestyle-এর ভালোদিক কিছু আছে বলে তো আমার জানা নেই, যা আছে তা হলো খারাপ কিছু দিক, যেমন- পারিবারিক দূরত্ব, বৈদ্যুতিন নির্ভরশীলতা, একপেশে স্বার্থান্বেষী মানসিকতা, resistant mentality, disbelief ইত্যাদি; যেগুলি Domestic violence- এর অন্যতম কারণ।

 

৩) মনে রাখবেন, যে পদ্ধতিতে আমরা এগোচ্ছি, একটা সময়ে আমাদের টিকে থাকাটাই জটিল হয়ে দাঁড়াবে। রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়বে; একে অপরের সাথে করা বঞ্চনার ফোঁপড়া ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা এই সমাজ হিংসা, অবিশ্বাস আর অতৃপ্তির ঝড়ে ভেঙ্গে পড়বে তাসের ঘরের মতো, যদি না আমরা এখুনি ঘুরে দাঁড়াতে পারি। Increased rate of suicide, homicide, violence, এই সকল সতর্কীকতার সার্থক ফলাফল হিসাবে আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছে। 

৪) প্রকৃতির থেকে যত দূরে যাবো আমরা, যত বেশি প্রকৃতিকে নিজেদের স্বার্থে modify করার চেষ্টা করবো, প্রকৃতি আমাদের তখন identify করবে foreign invaders হিসাবে এবং তখন নানা পদ্ধতিতে আমাদের phagocytoze করার চেষ্টা করবে রোগের ক্ষেত্রে আমাদের শরীর যেমন করে ঠিক তেমন ভাবেই। যার ফলস্বরূপ বাড়বে জীবাণুর প্রাদুর্ভাব, কারণ, জীবাণুই হল, NATURAL SCAVENGER। 2020 সালের এই অতিমারীর আগে জাপানি এনসেফালিটিস, ইত্যাদির সাবধানতা তিনি দিয়ে রেখেছিলেন অনেক আগেই, কিন্তু আমরা কোনোভাবেই তাকে গ্রাহ্য করিনি, আজও করছি না। কেবল Manipulative measures (Musk, Vaccine) দিয়ে আসল কারণকে উপেক্ষা করার দুর্দম্য চেষ্টা করে চলেছি; এবার ভেবে দেখার সময় হয়তো এসেছে…. কোথায় চলেছি আমরা!

৫) জীবাণুতত্ব-এর সার্থকতা প্রমাণের জন্য যত anti-microbial agents-এর ব্যবহার বাড়বে জীবাণুদের গঠন ততই জটিল থেকে জটিলতর হতে থাকবে। Drug resistance, cellular resistance, metabolic disorders তত বাড়তে থাকবে এবং সব একদিন তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে হুড়মুড় করে। তখন বিজ্ঞান, অবিজ্ঞান, অতিবিজ্ঞান, বা আধবিজ্ঞান কিছুই বাঁচাতে পারবে না, তাই দেরি হওয়ার আগে সাবধান হওয়াই শ্রেয়। বর্তমানে জীবজগতের শ্রেষ্ঠ জাতির এই মুখোশাবৃত অসহায়তা এই সতর্কবাণী কে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে।

৬) রোগের থেকেও কয়েক লক্ষগুণে ভয়ঙ্কর হল রোগের চিন্তা, কিন্তু প্রতিনিয়ত নানা মাধ্যম নানা ভাবে, কখনো বিজ্ঞাপন, কখনো cinema বা serial-এর মাধ্যমে আমাদের ঘরে ঘরে বপন করছে রোগের বীজ; তার ওপর সচেতনতার নাম রোগশিক্ষা দিতে গিয়ে বা prevention শেখাতে গিয়ে negative promotion ও internet dependency বাড়িয়ে তোলা হয়েছে; এখন কোনো চিকিৎসক যদি কোনো গুরুতর রোগীর মনোবল বাড়াতে তাকে তার রোগ সম্পর্কে কিছু আশাব্যঞ্জক কথা বলেন, তা সেই রোগীর মনঃপুত হয় না, এবং সে অনুসন্ধান করে সেই জটিল দিক গুলোকে বরণ করে অবস্থাকে আরো জটিলতর করে তোলে নিজের অজান্তেই। 

৭) আমাদের শরীর একটা self- manageable instrument, যাঁর ক্ষমতা আছে নিজেকে যে কোনো প্রাকৃতিক বিপদ থেকে রক্ষা করার, যাকে আমরা immunity বলে থাকি, আর নিজেকে সুস্থ করে তোলার পদ্ধতিকে Homoeostasis। তাই খোদার ওপর খোদকারি করার মতো সব বিষয়কে নিয়ে কাটাছেড়া করে বিপদ না বাড়িয়ে তাকে সংরক্ষণ করলেই সকলের ভালো; প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হলে কেউ বাচঁবে না, সব খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে। অনেক দেরি হওয়ার আগে সাবধান হয়ে যান; complex বর্জন করে acceptability বাড়ানোর অভ্যাস করুন। 

2020 ও 2021 এই দুটি বছরে সমগ্র স্তরের আধিকারিকদের বারংবার সাবধান করে লিখেছেন 15 টি চিঠি, যেখানে বারবার সাবধান করেছেন এই বলে, “এখনো গোড়ায় গলদ রেখে আমরা কেবল manipulation-ই করে চলেছি; দয়া করে মূল সমস্যার দিকে নজর দিন; না হলে এর পরের আক্রমণ গুলো আরো ভয়ঙ্কর হতে চলেছে। যা পুনরায় অবজ্ঞা করা হয়, তার সাথে আক্রমণ করা হয় পাগলের প্রলাপ বলে। সুতরাং আগে জানতাম না বলার জায়গা বোধ হয় নেই। যারা এখনো সবে আক্রান্ত হয়েছেন বা এখনো হননি, তারা যদি পারেন এখনো কি কি করতে পারেন দেখে নেওয়া যাক….

১) যে কোনোরকমের অসুস্থতার কথা ভাবতে ভুলে যান, নিজেকে তথা নিজের মনকে বিশ্বাস করান…….. “I am Healthy, I am Healthy, I am Healthy….”
২) সবার আগে মন প্রাণ দিয়ে নিজেকে ভালোবাসুন, দেখবেন আপনার চারপাশ এমনি এ ভালো হয়ে উঠছে; তবে নিজেকে ভালোবাসা মানে স্বার্থপর হওয়া নয়; নিজেকে বিশ্বাস করান….. “I Love Myself, I appreciate myself, what I am.”
৩) পরিমিত ও সুষম খাবার খান
৪) পরিমান মতো জল খান 
৫) মন খারাপ করা গান, খবর বা চলচিত্র এড়িয়ে চলুন 
৬) ঘরে আলো- হওয়া যাতে পর্যাপ্ত পরিমানে চলাচল করতে পারে খেয়াল রাখুন 
৭) বাড়ি-ঘর নিজের মনের মতো করে পরিষ্কার করুন, সাজিয়ে গুছিয়ে রাখুন 
৮) ছোট ছোট মজার assignment তৈরী করুন
৯) পুরোনো সব ভুল বোঝাবুঝি মিটিয়ে ফেলুন
১০) free- hand exercise & aerobic breathing exercise করুন
১১ নিয়মিত যেসব ওষুধ খেতে হয়, সেগুলো ছাড়া চটজলদি ওষুধ খাবেন না
১২) ধূমপায়ী, বা অন্য কোনো ভাবে দুর্বল immunity- এর মানুষরা বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলুন, মনে রাখবেন আপনার শরীরে যে কোনো জীবাণু তখনি ঢুকতে পারবে যখন আপনি তাকে ঢুকতে দেবেন; রোগ জীবাণুর জন্য হয়না, জীবাণু ঢোকে আমাদের শরীরে থাকা রোগের অনুকূল পরিবেশ পায় বলে.. তাই সেই পরিবেশই তৈরি হতে দেবেন না।
১৩) প্রচার মাধ্যমের প্ররোচনায় পা দিয়ে রোগের গুরু গম্ভীর আলোচনায় ডুব দেবেন না দয়া করে
১৪) Extra-curricular activities যার যা আছে, আবার শুরু করুন সেগুলো
১৫) সম্পূর্ণ ভাবে নেতিবাচক আলোচনা থেকে বিরত থাকুন, be Optimistic………
১৬) কে কি করলো সেই বিচার না করে নিজের প্রতি মনোনিবেশ করুন; একজন ঠিক করলে আস্তে আস্তে ২, ৩ এভাবে বাকিরাও ঠিক হতে থাকবেন…… আজকের এই অবনমন একদিনে হয়নি তাই এর থেকে বেরোতে গেলেও আমাদের একসাথে চেষ্টা করতে হবে; হ্যাঁ, অনেক এমন শক্তি আসবে যারা করতে দিতে চাইবে না, কিন্তু আমাদের মনের জোরে সেসব হারিয়ে আমাদের পারতেই হবে।  
১৭) Vit-C ও anti-oxidant সমৃদ্ধ খাবার খান 
১৮) দূরত্ব বিধি মেনে চলুন 
১৯) Public place-এ Mask পড়ুন
২0) Sanitizer নয়, সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধোবেন
২১) ধূমপান ও মদ্যপান সর্বতোভাবে বর্জন করুন

এতও অবজ্ঞার পরেও তিনি কিন্তু নিরলস ভাবে দিনরাত এক করে তার সেবার কাজে অবিচল আছেন, ও হ্যাঁ, তিনি তো সেবা করতে বাধ্য, সেটা তো তার কাজ…….

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *