করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ, সামিল হোন আপনিও! সাহায্য চাইছে সরকার

করোনা পরিস্থিতিতে জেরবার বিশ্ববাসী। এই রাজ্যেও সংক্রমণ বেড়ে চলেছে। মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে কোভিড ১৯ ভাইরাসের কারণে। ক্রমেই জটিল হয়ে উঠছে পরিস্থিতি। তাই নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য একের পর এক পদক্ষেপ করছে মমতা বন্দ্যোপাধায়ের সরকার। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত রাজ্যে লক ডাউন জারি থাকবে। করোনা পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা ভেবে ত্রাণ তহবিল গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের অর্থ দফতর। 

কলকাতা: করোনা পরিস্থিতিতে জেরবার বিশ্ববাসী। এই রাজ্যেও সংক্রমণ বেড়ে চলেছে। মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে কোভিড ১৯ ভাইরাসের কারণে। ক্রমেই জটিল হয়ে উঠছে পরিস্থিতি। তাই নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য একের পর এক পদক্ষেপ করছে মমতা বন্দ্যোপাধায়ের সরকার। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত রাজ্যে লক ডাউন জারি থাকবে। করোনা পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা ভেবে ত্রাণ তহবিল গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের অর্থ দফতর। 

সোমবার প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানিয়েছে, অর্থ, স্বরাষ্ট্র প্রভৃতি মন্ত্রকের সেক্রেটারি, চিফ সেক্রেটারিরা পরিচালনা করবেন এই তহবিল। সেই উদ্দেশ্যে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের হাওড়া শাখায় অ্যাকাউন্টও খোলা হয়েছে। অডিট করার দায়িত্বে থাকবে একটি চার্টার অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম। অনুদান করতে চান এমন কোনও ব্যক্তি বা সংস্থা স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে সঞ্জয় বনসাল এবং অর্থমন্ত্রকের তরফে খালিদ এ আনওয়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন। 

কী কাজে লাগবে তহবিল?

রাজ্য সরকারের এই তহবিলের মাধ্যমে লক ডাউন পরিস্থিতির জেরে ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণ, জরুরি পরিস্থিতিতে সমস্ত ক্ষেত্রে উপযুক্ত পরিকাঠামো গড়ার কাজ, জরুরি অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবহন ও স্বাস্থ্যবিষয়ক সুবিধা, জরুরি অবস্থা সম্পর্কে সাধারণ মানুষের কাছে সঠিক তথ্য প্রচারের ক্ষেত্র, জরুরি অবস্থা থাকাকালীন কোনও অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি বা অজানা পরিস্থিতি মোকাবিলার কাজে ব্যবহৃত হবে এই তহবিল।

 

কারা অনুদান করতে পারবেন এই তহবিলে? 

কোনও প্রতিষ্ঠান, সংস্থা, ট্রাস্ট অথবা কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তি, রাজ্য ও কেন্দ্রের অন্তর্গত সংস্থাগুলি, বেসরকারি সংস্থাগুলি ছাড়া অন্য কোনও সোর্সও চাইলে অনুদান করতে পারে এই তহবিলে। মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রচেষ্টা প্রকল্প চালু করেন। তিনি বলেন, 'সাধারণ মানুষ তো বাড়ি থেকে বেরতে পারছে না। তাই ওদের জন্য প্রচেষ্টা প্রকল্প। এর মাধ্যমে প্রত্যেক দিনমজুর পরিবার মাসে এক হাজার টাকা করে পাবে। আগামী ছ’মাসের জন্য বিনামূল্যে মিলবে রেশনও।'

For contribution in Kind: Shri Sanjay Bansal, IAS, Secretary, Health, Mobile: 9051022000, email: wbsacs@gmail.com  
(ii) For contribution by Cheque/ Draft/ Online payments: Shri. Khalid A. Anwar, IAS, Joint Secretary Finance, Mobile: 9903236466, email: wbserf@gmail.com
10. Details of the Bank Account for the West Bengal State Emergency Relief Fund are as follows: Bank: ICICI Bank Ltd., Branch: Howrah, A/c No: 628005501339, IFSC Code: ICIC0006280, MICR Code: 700229010

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

16 + 6 =