কলকাতা: গত বছর আন্দুলের জগবন্ধু কলেজ থেকে স্নাতক পাশ করেছেন সৌমিলি ঘোষ। তাঁর কথায়, ‘‘সবাই বলে রাজনীতি খুব খারাপ। কিন্তু যুব সমাজ এই ময়দানে এগিয়ে না এলে আগামীকে পথ দেখাবে কে?’ সেই সৌমিলিই এবার আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে বামেদের কনিষ্ঠ প্রার্থীদের অন্যতম৷
তাঁর মতোই ছাত্র-যুব সমাজের উপর ভরসা রেখে সমাজ বদলের স্বপ্ন দেখেন সায়ন সর্দার। তবে তিনি ভিন্ন পথের পথিক। দক্ষিণ কলকাতার আশুতোষ কলেজ থেকে বাংলা অনার্সে স্নাতক সায়ন পঞ্চায়েতে তৃণমূলের প্রার্থী৷ তাঁর বয়সও মাত্র ২২৷ শাসকদলের পঞ্চায়েত প্রার্থীদের মধ্যে তিনিই কনিষ্ঠতম। খুব স্বাভাবিক ভাবেই এই দুই কমবয়সি প্রার্থীকে নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা।
সাঁকরাইল পঞ্চায়েতের ১৫২ নম্বর পার্টে কাস্তে হাতুড়ি তারা প্রতীকে বাম প্রার্থী হয়েছেন সৌমিলি। তাঁর পরিবার তো দূর, নিকটাত্মীয়দের মধ্যেও কেউ রাজনীতির কারবারি নন। তবে আগোগোড়াই তিনি বামপন্থী রাজনীতিতে বিশ্বাসী৷ তাঁর ধ্যানজ্ঞান বামপন্থা। তবে তৃণমূল প্রার্থী সায়নের ক্ষেত্রে বিষয়টা অনেকটাই আলাদা৷ তিনি রাজনীতির ময়দানে আনকোরা নন। তাঁর বাবা ছিলেন এক সময়ের সক্রিয় কংগ্রেস কর্মী৷ পরবর্তীকালে যোগ দেন তৃণমূলে৷ মানুষের বিপদে-আপদে বাবাকে ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখেই রাজনীতির প্রতি আগ্রহ জন্মায় তাঁর৷
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”YouTube video player” width=”560″>