নয়াদিল্লি: সাধারণ নাগরিকের অধিকার এবং সামাজিক মাধ্যমের অপব্যবহার রোধ করা থেকে বিরত থাকার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে ফেসবুক এবং টুইটার কর্তাদের তলব করল সংসদীয় কমিটি। ২২ জানুয়ারি তাঁদের হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। গত অক্টোবরে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখা নিয়ে দুই সামাজিক মাধ্যমের কর্তাকে ডেকে পাঠায় সংসদের যৌথ কমিটি। ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখা নিয়ে এর আগে উদ্বেগ প্রকাশ করে কংগ্রেস। এবার ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখা নিয়ে গঠিত সংসদীয় কমিটি তাঁদের ডেকে পাঠিয়েছে পুরো পরিস্থিতি জানতে।
ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা নিয়ে আলোড়ন তৈরি হয়েছে দেশজুড়ে। তারমধ্যে দুই সংস্থার কর্তাকে ডেকে পাঠালো সংসদের তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি। বৈঠক নিয়ে ইতিমধ্যেই কমিটির সদস্য সাংসদদের জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘‘সামাজিক মাধ্যমে এবং সোস্যাল মিডিয়ায় বিশেষ করে মহিলাদের নিয়ে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা নিয়ে ফেসবুক এবং টুইটার কর্তাদের বক্তব্য শুনবে ইলেকট্রনিকস এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের প্রতিনিধিরা।’’
হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে ইতিমধ্যে দেশ জুড়ে ব্যাপক বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। দেশের অনেক মানুষ এই অ্যাপস ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছেন। পরিস্থিতি বুঝে সংস্থার তরফে বলা হয়েছে, ৮ ফেব্রুযারি থেকে ১৫ মে পর্যন্ত নয়া নীতি কার্যকর করবে না তারা। যদিও সেই আশ্বাসের আগেই অনেকেই টেলিগ্রাম এবং সিগন্যাল ব্যবহার করতে শুরু করেছেন।