১০ বছর কী ভাবে পর্ষদের নানা পদে কল্যাণময়? প্রশ্ন সিবিআই-এর

১০ বছর কী ভাবে পর্ষদের নানা পদে কল্যাণময়? প্রশ্ন সিবিআই-এর

কলকাতা:  স্কুলে  গ্রুপ সি নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে নতুন তথ্য খুঁজে পেল সিবিআই। মঙ্গলবার আলিপুরের বিশেষ সিবিআই আদালতে তেমনই দাবি সিবিআইয়ের আইনজীবীর। এরপরই বিচারক অর্পণ চট্টোপাধ্যায় মামলার কেস ডায়েরি দেখতে চান। কেস ডায়েরি খতিয়ে দেখার পর তাঁর মন্তব্য, ‘গুড এনাফ’। 

পর্ষদের বিভিন্ন পদে টানা ১০ বছর বহাল তবিয়তে কাটিয়ছিলেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়। কিন্তু কেন একজন ব্যক্তিকে টানা এতদিন পদে রাখা হল? সিবিআই প্রশ্নের জবাবে  কল্যাণময়ের আইনজীবী সুমন গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘উনি বিদেশ থেকে পড়াশোনা করেছেন। নিজের যোগ্যতায় ওই পদে ছিলেন।’
তবে সিবিআই আদালতকে জানায়,  বিভিন্ন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে কল্যাণময়ের বিরুদ্ধে নিয়োগপত্র বিকৃতি ও আর্থিক লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে৷ এই বিষয়ে আরও বিশদে জানতেই শিক্ষাদফতর থেকে নথি তলব করা হচ্ছে। এদিন কল্যাণময় ছাড়াও পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুবীরেশ ভট্টাচার্য, নীলাদ্রি দাস সহ মোট সাতজনকে আদালতে তোলা হয়। পার্থর আইনজীবী এদিনও তাঁর জামিনের আবেদন করেননি। শুনানি শেষে সকল অভিযুক্তকেই ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।    


 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

17 + five =