করোনা যুদ্ধে জয়ী অভিষেকও, খুশির হাওয়া বচ্চন পরিবারে

মুম্বই: প্রায় এক মাসের লড়াইয়ের ইতি। অবশেষে করোনাকে হারিয়ে যুদ্ধ জয়ের হাসি হাসলেন অভিষেক বচ্চন। করোনা যুদ্ধে জয়ী হয়ে জলসায় ফিরলেন অভিষেক। শনিবার বাড়ি ফেরার খবর টুইটারে জানান অভিনেতা। প্রসঙ্গত কয়েকদিন আগে করোনাকে হারিয়ে বাড়ি ফিরেছেন অমিতাভ। তার কিছুদিন আগে ঐশ্বর্য রাই ও আরাধ্যাও সুস্থ হয়েছেন। অভিষেক সুস্থ হওয়ার পর গোটা বচ্চন পরিবার করোনা মুক্ত হল।

মুম্বই: প্রায় এক মাসের লড়াইয়ের ইতি। অবশেষে করোনাকে হারিয়ে যুদ্ধ জয়ের হাসি হাসলেন অভিষেক বচ্চন। করোনা যুদ্ধে জয়ী হয়ে জলসায় ফিরলেন অভিষেক। শনিবার বাড়ি ফেরার খবর টুইটারে জানান অভিনেতা। প্রসঙ্গত কয়েকদিন আগে করোনাকে হারিয়ে বাড়ি ফিরেছেন অমিতাভ। তার কিছুদিন আগে ঐশ্বর্য রাই ও আরাধ্যাও সুস্থ হয়েছেন। অভিষেক সুস্থ হওয়ার পর গোটা বচ্চন পরিবার করোনা মুক্ত হল।

জুন মাসের প্রথম দিকে অমিতাভ বচ্চন ও অভিষেক বচ্চনের করোনা আক্রান্ত হওয়ার কথা প্রকাশ্যে আসে। অভিষেক বচ্চন টুইট করে নিজের ও বাবা অমিতাভের করোনা আক্রান্তের খবর দেন। টুইটারে অভিষেক লেখেন, তিনি এবং বাবা অমিতাভ বচ্চন, দুজনের শরীরেই করোনা ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে। চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তারা। পরিবারের বাকি সদস্য ও হাউজ স্টাফদের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এরপরই ঐশ্বর্য রাই বচ্চন ও আরাধ্যা বচ্চনের শরীরে করোনার সন্ধান মেলে। হোম আইসোলেশনে থেকেই তাঁদের চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁদেরও নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত মাসেই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন তাঁরা। কিন্তু অভিষেক ও অমিতাভের চিকিৎসা চলছিল।

আরও পড়ুন: মৃত্যুর রাতে কী হয়েছিল সুশান্তের ম্যানেজার দিশার সঙ্গে? ফাঁস করলেন বন্ধু

কিছুদিন আগে অমিতাভও করোনা মুক্ত হন। হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু অভিষেক তখনও করোনা পজিটিভ ছিলেন। ফলে তাঁর হাসপাতালেই চিকিৎসা চলছিল। ছেলে হাসপাতালে থাকায় মন খারপ ছিল অমিতাভ বচ্চনের। এই কদিনে সেই প্রমাণ মিলেছে বারবার। মাঝেমধ্যেই শাহেনশা আবেগঘন মেসেজ শেয়ার করেন। শনিবার অবশেষে করোনা যুদ্ধে জয়ী হন তিনি। অভিষেকের করোনা মুক্তির খবরে বচ্চন পরিবারে খুশির হাওয়া। শনিবার টুইটটারে অভিষেক লেখেন, “আজ বিকেলে আমার করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। আমি বলেছিলাম না আমি ঠিক জিতে যাবে। আপনাদের সবাইকে আমার ও আমার পরিবারের পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ। নানাবতী হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সিং স্টাফদের আমার কৃতজ্ঞতা। যা তাঁরা করেছেন, তা ভোলার নয়।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

14 + 11 =