করোনায় আক্রান্ত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া, হায়দরাবাদের হাসপাতালে চলছে চিকিৎসা

হায়দরাবাদ: করোনায় আক্রান্ত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া। বর্তমানে হায়দরাবাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে। হায়দরাবাদেই একটি ওয়েব সিরিজের শুটিং করছিলেন তিনি। তখনই তাঁর মধ্যে করোনার হালকা উপসর্গ দেখা গিয়েছিল। সময় নষ্ট না করে পরীক্ষা করান তামান্না। তারপরই তাঁর কোভিড-১৯ ধরা পড়ে। এখন হাসপাতালেই চিকিৎসা চলছে অভিনেত্রীর। তাঁর স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখতে একটি মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে। 

হায়দরাবাদ: করোনায় আক্রান্ত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া। বর্তমানে হায়দরাবাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে। হায়দরাবাদেই একটি ওয়েব সিরিজের শুটিং করছিলেন তিনি। তখনই তাঁর মধ্যে করোনার হালকা উপসর্গ দেখা গিয়েছিল। সময় নষ্ট না করে পরীক্ষা করান তামান্না। তারপরই তাঁর কোভিড-১৯ ধরা পড়ে। এখন হাসপাতালেই চিকিৎসা চলছে অভিনেত্রীর। তাঁর স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখতে একটি মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে। 

আগস্টের শুরুতে, তামান্নার বাবা ও মা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তখনও তাঁর করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল। কিন্তু রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। অভিনেত্রীর বাড়ির কর্মীদেরও করোনা পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছিল। তখন একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে তামান্না লিখেছিলেন, “আমার বাবা-মায়ের মধ্যে সপ্তাহান্তে হালকা COVID-19 লক্ষণ দেখা গিয়েছিল। সাবধানতা অবলম্বন করতে বাড়িতে সবাইকে পরীক্ষা করানো হয়। ফলাফল সবেমাত্র এসেছে এবং দুর্ভাগ্যক্রমে আমার বাবা-মায়ের ফলাফল পজিটিভ। আমি এবং কর্মীরা সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। ঈশ্বরের অনুগ্রহে বাবা-মা ভালভাবে এর মোকাবেলা করছেন। আপনার প্রার্থনা তাঁদের পুনরুদ্ধারের পথে নিয়ে যাবে।” 

আরও পড়ুন: খুনই হয়েছেন সুশান্ত! ফাঁস AIIMS ডিরেক্টরের গোপন অডিও টেপ

জুনের শেষের দিকে চলচ্চিত্র ও টিভি শোগুলির শুটিং শুরু হওয়ার পরে, বেশ কয়েকজন শিল্পী ও ক্রু সদস্য করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। কিছুদিন আগে অভিনেত্রী শ্বেতা তিওয়ারির করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবর সামনে আসে। নিজের করোনা পরীক্ষার আগে তিনি কী কী লক্ষণগুলি অনুভব করেছিলেন তা প্রকাশ করে শ্বেতা এক সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দেন। বলেন, “১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আমার কাশির প্রকোপ বাড়তে থাকে। টনি এবং দিয়া (তার বর্তমান অনুষ্ঠানের নির্মাতারা) বলেছিলেন যে বরুণের সঙ্গে বিয়ের সিকোয়েন্সগুলি খুব গুরুত্বপূর্ণ। বাকি দ-শ্যগুলোও তাই। কিন্তু আমি বুঝলাম আমার কোনও সুযোগ নেওয়া উচিত নয়। আমি নিজেকে পরীক্ষা করালাম। থ্যাঙ্কফুলি আমার বাড়িতে যথেষ্ট ঘর রয়েছে। সুতরাং, আমি নিজেকে পৃথক করে রেখেছি। পলক (কন্যা) সামাজিক দূরত্ব সম্পর্কেও খুব বিশেষ। সন্দেহ নেই এটি একটি কঠিন সময়। এমনকি সেটগুলিতেও এটি শুট করা খুব কঠিন। এটা অনেক সময় খুব বিরক্ত হয়। আমরা কখন এই মহামারী থেকে বেরিয়ে আসব?” 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *