ভাগ্নি ছিলেন সুশান্তের ‘পার্টনার ইন ক্রাইম’, নেটদুনিয়ায় ভাইরাল সুশান্তের একাধিক ভিডিও

মুম্বই: বরাবরই পরিবারের কাছের মানুষ ছিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত। পরিবারে সঙ্গে থাকতে ভালবাসতেন তিনি। ভাগ্নি মল্লিকা সিং অভিনেতার বেশ কাছের ছিল। তাঁরা দুজনেই বই ও কুকুর ভালবাসতেন। দুজন ছিলেন দুজনের পার্টনার ইন ক্রাইম। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রায়ই দুজনের ছবি একসঙ্গে দেখা যেত। মামা ও ভাগ্নির মধ্যে ভালবাসার নজির দেখা যেত তখন।

মুম্বই: বরাবরই পরিবারের কাছের মানুষ ছিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত। পরিবারে সঙ্গে থাকতে ভালবাসতেন তিনি। ভাগ্নি মল্লিকা সিং অভিনেতার বেশ কাছের ছিল। তাঁরা দুজনেই বই ও কুকুর ভালবাসতেন। দুজন ছিলেন দুজনের পার্টনার ইন ক্রাইম। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রায়ই দুজনের ছবি একসঙ্গে দেখা যেত। মামা ও ভাগ্নির মধ্যে ভালবাসার নজির দেখা যেত তখন।

সুশান্তের মৃত্যুর পর সেই ভিডিও ও ছবিগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। অভিনেতার করুণ মৃত্যুর পরে, মল্লিকা তাদের একসঙ্গে কাটানো সময়টির কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে এবং প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের অনুসরণকারীরা এনিয়ে কথাবার্তাও বলছেন। শোক প্রকাশ করছেন অভিনেতার জন্য। মল্লিকা সুশান্তকে ‘গুলশান মামা’ বলে ডাকতেন। মল্লিকা সিং সুশান্ত সিং রাজপুতের বড় দিদির মেয়ে। তার জন্মের সময় অভিনেতার বয়স প্রায় ১৪ বছর ছিল। দুজনে একে অপরের খুব কাছাকাছি ছিলেন। সুশান্তেরর দুঃখজনক মৃত্যুর পরে, মল্লিকা একটি পোস্ট শেয়ার করেছিলেন। যেখানে তাঁর ‘গুলশান মামা’ লাল টি শার্ট এবং কালো জ্যাকেটে পরে ছিল। তাঁর কোলে ছিল তাঁর ভাগ্নে ও ভাগ্নি। 

অভিনেতার করুণ মৃত্যুর পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক ছবি এবং ভিডিও প্রকাশিত হচ্ছে। ‘চান্নে কি ক্ষেত মে’ গানে নেচেছিলেন সুশান্ত ও মল্লিকা। সেই ভিডিও এখন নেটদুনিয়ায় ভাইরাল। সুশান্ত ও মল্লিকাকে প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের ফোনটি নিয়ে মশকরা করতে দেখা গিয়েছে। ফিল্টার সহ দুজনেই দুজনের ছবি এবং ভিডিওগুলি প্রায়শই ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করতেন। সুশান্ত তার পরিবারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল এবং তার প্রিয়জনের সঙ্গে অনেক ভিডিও পোস্ট করতেন। মল্লিকা সিং, এখন অভিনেতার মৃত্যুর পর জ্যোতির্বিদ্যার ক্লাসে ভর্তি হয়েছেন। সুশান্তের এই বিষয়ে গভীর আগ্রহ ছিল। তারা, আকাশ এবং মহাবিশ্বের প্রতি তাঁর ভালবাসা সবার কাছেই সুপরিচিত। সেই কারণেই মল্লিকা এই কোর্সটি গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

4 × three =