নিজের বায়োপিক নিজেই পরিচালনা করবেন ম্যাডোনা, চলছে অভিনেত্রী খোঁজার কাজ

লস অ্যাঞ্জেলস: ম্যাডোনা প্রকাশ করেছেন যে তার পরবর্তী প্রোজেক্টটি হবে তাঁর বায়োপিক। আর এই বায়োপিক তিনি নিজেই পরিচালনা করবেন। এছাড়া চিত্রনাট্যও লিখতে চান তিনি। সিনেমার স্টুডিও ইউনিভার্সালের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ৬২ বছর বয়সী এই মেটালিয়াল গার্ল, একাধারে সংগীতশিল্পী, অভিনেত্রী এবং সাংস্কৃতিক টাচস্টোন হিসাবে চার দশকেরও বেশিদিন কাটিয়েছেন। কেরিয়ারে যৌনতা, ধর্ম এবং অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী ট্যাবুগুলিও ঝেড়ে ফেলে দিয়েছেন তিনি। তাই নিজের বায়োপিক বানানোর ভার তিনি আর কারও হাতে তুলে দিতে চান না।

9beaf001680110a98ec55e45b0434f90

 

লস অ্যাঞ্জেলস: ম্যাডোনা প্রকাশ করেছেন যে তার পরবর্তী প্রোজেক্টটি হবে তাঁর বায়োপিক। আর এই বায়োপিক তিনি নিজেই পরিচালনা করবেন। এছাড়া চিত্রনাট্যও লিখতে চান তিনি। সিনেমার স্টুডিও ইউনিভার্সালের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ৬২ বছর বয়সী এই মেটালিয়াল গার্ল, একাধারে সংগীতশিল্পী, অভিনেত্রী এবং সাংস্কৃতিক টাচস্টোন হিসাবে চার দশকেরও বেশিদিন কাটিয়েছেন। কেরিয়ারে যৌনতা, ধর্ম এবং অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী ট্যাবুগুলিও ঝেড়ে ফেলে দিয়েছেন তিনি। তাই নিজের বায়োপিক বানানোর ভার তিনি আর কারও হাতে তুলে দিতে চান না।

সংগীত শিল্পের আইকন ম্যাডোনা তাঁর ছবির চিত্রনাট্যও লিখবেন ডায়াবলো কোডির সঙ্গে জুটি বেঁধে। ডায়াবলো কোডি নাটক ‘জুনো’ (২০০৭)-র চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জিতেছিলেন। “আমি একজন শিল্পী, সংগীতশিল্পী, নৃত্যশিল্পী হিসেবে জীবনটা কাটিয়েছি। এই অবিশ্বাস্য যাত্রার কথা আমি বলতে চাই,” ম্যাডোনা তার ওয়েবসাইটে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে লিখেছেন এ কথা। তিনি আরও লিখেছেন “এই ফিল্মটির ফোকাস সর্বদা সঙ্গীত থাকবে। সঙ্গীত আমাকে চালত করেছে এবং শিল্প আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছে।” ম্যাডোনা তাঁর রোলার কোস্টার জীবন থেকে অব্যক্ত ও অনুপ্রেরণামূলক গল্প তুলে ধরবেন ছবিতে। এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, “এটি আমার চেয়ে ভাল আর কে বলবে?”

আরও পড়ুন: ড্রাগ চক্রে NCB-র জিজ্ঞাসাবাদ শ্রদ্ধাকে, সুশান্তের বায়োপিকে সেই অফিসারের ভূমিকাতেই শক্তি কাপুর!

ইউনিভার্সালের ডোনা ল্যাংলি মিশিগান নেটিভি ম্যাডোনা লুইস সিকোনকে ‘দ্য আলটিমেট আইকন’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। ল্যাংলি বলেছিলেন, “তিনি আমাদের সংস্কৃতিকে এমনভাবে তৈরি করেছেন যে খুব কম মানুষই করতে পেরেছে।” ম্যাডেনা ‘লাইক আ প্রেয়ার’, ‘মেটেরিয়াল গার্ল’ এবং ‘লাইক দ্য ভার্জিন’-এর মতো হিট দিয়েছেন। তিনি তাঁর সময়ের সবচেয়ে প্রশংসনীয় শিল্পী। তাঁর ৩৩৫ মিলিয়ন অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে। তাঁর চলচ্চিত্র আত্মপ্রকাশ হয় ১৯৮৫ সালে। ছবির নাম ‘ডেসপারেটলি সিকিং সুজান’। তিনি ১৯৯৬ সালে ‘এভিটা’ ছবির জন্য তিনি সেরা অভিনেত্রী হিসেবে গোল্ডেন গ্লোব জিতেছিলেন। এরপর ২০১১ সালে ম্যাডোনা ‘ডাব্লু.ই.’ ছবিটির পরিচালনা করেন। এই ছবির তিনি কোরাইটারও ছিলেন শোনা যাচ্ছে ইতিমধ্যেই অভিনেত্রী খোঁজার পালা শুরু হয়েছে। গ্রেস মর্টেজ, সাবরিনা কার্পেন্টার, লিলি জেমস, জুলিয়া গার্নের, কিয়েরনান শিপকা সহ একাধিক অভিনেত্রীর নাম উঠে আসছে। তবে এখনও কারওর নাম চূড়ান্ত হয়নি।

আরও পড়ুন: ড্রাগ চক্রে আর্থিক লেনদেন? দীপিকা-শ্রদ্ধা-সারার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নজর NCB-র

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *