Aajbikel

আকাশছোঁয়া বিদ্যুৎ-মাসুল, আশা ভোঁসলের বাড়িতে ২ লক্ষ টাকা বিল

মুম্বই: ফের বিদ্যুৎ বিল নিয়ে সমস্যা। কিছুদিন আগে তাপসী পান্নু, আরশাদ ওয়ার্সি, পুলকত সম্রাটের মাত্রাতিরিক্ত বিদ্যুতের বিল এসেছিল। এবার বিভ্রাটের শিকার আশা ভোঁসলে। তাঁর লোনাভলার বাংলোর বিদ্যুতের বিল এসেছে ২ লক্ষ টাকা। যদিও এই আকাশছোঁয়া বিদ্যুতের বিল নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি গায়িকা।
 | 
আকাশছোঁয়া বিদ্যুৎ-মাসুল, আশা ভোঁসলের বাড়িতে ২ লক্ষ টাকা বিল
 

মুম্বই: ফের বিদ্যুৎ বিল নিয়ে সমস্যা। কিছুদিন আগে তাপসী পান্নু, আরশাদ ওয়ার্সি, পুলকত সম্রাটের মাত্রাতিরিক্ত বিদ্যুতের বিল এসেছিল। এবার বিভ্রাটের শিকার আশা ভোঁসলে। তাঁর লোনাভলার বাংলোর বিদ্যুতের বিল এসেছে ২ লক্ষ টাকা। যদিও এই আকাশছোঁয়া বিদ্যুতের বিল নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি গায়িকা।

আরও পড়ুন: রিয়ার কাণ্ডকারখানার কথা তুলে বাঙালিদের অপমান, ফুঁসে উঠলেন নুসরত

কিছুদিন ধরেই আকাশ ছোঁয়া বিদ্যতের বিল কাবু করেছে শহরবাসীকে। শহরতলীর চিত্রটাও ব্যতিক্রম নয়। যার মাসের শেষে বিল আসত ১ থেকে ২ হাজার টাকা, তারই বিল এসেছে প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার মতো। অনেকের তো আবার ৭০-৮০ হাজার টাকাও ইলেকট্রিক বিল এসেছে। কয়েকদিন ধরেই তাই CESC-র তুলোধোনা চলছে নেটদুনিয়ায়। কেউ তো সরাসরি 'ডাকাত' আখ্যা দিয়েছেন বিদ্যুৎসংস্থাকে। কিছুদিন আগে বলিউড অভিনেত্রী তাপসী পান্নু প্রথম মাত্রাতিরিক্ত ইলেকট্রিক বিলের কথা প্রকাশ্যে আনেন।

জানান, এপ্রিলে তাঁর বিল এসেছিল ৪ হাজার ৩৬০ টাকা এবং মে মাসে ৩ হাজার ৮৫০ টাকা। আর জুন মাসে বিলের অঙ্ক বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬ হাজার টাকা! এর মধ্যে তিনি এমন কোনও জিনিস কেনেননি বা বাড়িতে কোনও অনুষ্ঠানও ছিল না যে বিলের অঙ্ক বেড়ে যাবে। তাপসীর পর পুলকিত সম্রাট জানান তাঁর বিল এসেছে ৩০ হাজার টাকা। হুমা কুরেশি জানান তাঁর বিদ্যুতের বিল এসেছে ৫০ হাজার টাকা। যার ভিত্তি তিনি এখনও খুঁজে পাননি। এর কয়েকদিন পর অভিনেতা আরশাদ ওয়ার্সি জানান জুন মাসে তাঁর ইলেকট্রিক বিল এসেছে ১ লক্ষ ৩ হাজার টাকা। 

আরও পড়ুন: সতর্ক হওয়ার ইঙ্গিত? কঙ্গনার বাড়ির সামনে চলল কয়েক রাউন্ড গুলি

সূত্রের খবর, আশা ভোঁসলের লোনাভলা বাংলোর মে মাসে ইলেকট্রিক বিল এসেছিল ৮ হাজার ৮৫৫ টাকা। এপ্রিল মাসে ৮ হাজার ৯৯৬ টাকা বিদ্যুতের বিল এসেছিল। আর জুন মাসে বিল আসে ২ লক্ষ ৮৮ হাজার টাকা। তবে টুইস্ট কিন্তু আরও আছে। জানা গিয়েছে, এমন মাত্রাতিরিক্ত বিল আসার পর বিদ্যুতের পর গায়িকার মিটার চেক করানো হয়েছিল। কিন্তু জানা যায় মিটার নাকি একেবারে ঠিক আছে। সেখানে কোনও ভুলই নাকি নেই। মিটার ঠিক রিডিংই দিয়েছে।

আশা ভোঁসলের আকাশছোঁয়া এই বিদ্যুতের বিল নিয়ে মহারাষ্ট্রের রাজ্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার মুখপাত্রের তরফে জানানো হয়েছে, তারা অভিযোগ পায়। তারপরই বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার এক আধিকারিক গায়িকার বাংলোয় গিয়ে মিটার চেক করেন। কিন্তু মিটারে কোনও ভুল ছিল না। দপ্তরের কর্মীদের দাবি, গায়িকার এমন বিল আসতেই পারে। কারণ, সেখানে কয়েকবার শুটিং হয়েছে। তখন বিদ্যুৎ খরচ হয়েছে। তাই বড় অঙ্কের বিল আসা অসম্ভব নয়।

Around The Web

Trending News

You May like