মা হলেন অমৃতা, পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন অভিনেত্রী

মুম্বই: সুখবর। নতুন সদস্য এল অভিনেত্রী অমৃতা রাও ও আর জে আনমোলের সংসারে। পুত্রসন্তানের মা হলেন অভিনেত্রী অমৃতা রাও। রবিবার সকালে তিনি সন্তানের জন্ম দেন। সংবাদসংস্থাকে দেওয়া এক বিবৃতিতে অভিনেত্রীর মুখপাত্র জানিয়েছেন, “অমৃতা রাও এবং আর জে আনমল আজ সকালে তাঁদের ছেলেকে স্বাগত জানিয়েছে। মা এবং শিশু দুজনেই সুস্থ এবং ভাল রয়েছেন। পরিবার খুব খুশি।”

 

মুম্বই: সুখবর। নতুন সদস্য এল অভিনেত্রী অমৃতা রাও ও আর জে আনমোলের সংসারে। পুত্রসন্তানের মা হলেন অভিনেত্রী অমৃতা রাও। রবিবার সকালে তিনি সন্তানের জন্ম দেন। সংবাদসংস্থাকে দেওয়া এক বিবৃতিতে অভিনেত্রীর মুখপাত্র জানিয়েছেন, “অমৃতা রাও এবং আর জে আনমল আজ সকালে তাঁদের ছেলেকে স্বাগত জানিয়েছে। মা এবং শিশু দুজনেই সুস্থ এবং ভাল রয়েছেন। পরিবার খুব খুশি।”

২০১৬ সালে বিয়ে করেছিলেন অমৃতা রাও এবং আরজে আনমোল। গত মাসে তাঁরা তাদের গর্ভাবস্থার কথা ঘোষণা করেছিলেন। ১৯ অক্টোবর অমৃতা একটি ছবি শেয়ার করেছিলেন। সেখানে তাঁকে গর্ভবতী অবস্থা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল। অমৃতা লিখেছিল, “আপনাদের জন্য এটি দশম মাস… তবে আমাদের জন্য নবম। সারপ্রাইজ সারপ্রাইজ… আনমল এবং আমি ইতিমধ্যে আমাদের নবম মাসে রয়েছি। আমি আমার অনুরাগী এবং বন্ধুদের সঙ্গে এই সুসংবাদটি শেয়ার করে নেওয়ার জন্য খুব উত্তেজিত (এটি এতদিন ধরে আমার পেটে রাখতে হয়েছিল বলে দুঃখিত)। তবে এটি সত্যি সন্তান শীঘ্রই আসছে। আমার, আনমল এবং আমাদের পরিবারের জন্য এটি একটি উত্তেজনাপূর্ণ যাত্রা। সমগ্র বিশ্বকে ধন্যবাদ এবং আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ। আশীর্বাদ করুন।”

অমৃতা রাও তাঁর নবরাত্রি উদযাপনের একটি ছবিও তাঁর সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করেছিলেন। সেখানে অমৃতাকে শাড়ি পরে দেখা গিয়েছিল। শাড়ির উপর দিয়ে স্পষ্ট ছিল তাঁর বেবিবাম্প। লিখেছিলেন, “আমি আমার নবমতম প্রেগন্যান্সির মাসে নবরাত্রির পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করছি। এই নয়টি দিন দেবী দুর্গা এবং তাঁর নয় অবতারের জন্য উৎসর্গীকৃতI আমি একটি নতুন পর্বে প্রবেশ করছি। আমি নিজেই মায়ের অবতারকে মূর্ত করছি!” প্রসঙ্গত লকডাউনের ঠিক আগে গর্ভবতী হয়েছিলেন অমৃতা।

বলিউডে অমৃতাকে অকাধিক ছবিতে দেখা গিয়েছে। সেগুলি হল- ‘ইশক ভিশক’, “বিবাহ’, টওয়েলকাম টু সজ্জনপুরট, টজানে কাহান সে আয় হ্যায়’, ‘ম্যায় হুঁ না’ ইত্যাদি। তাঁকে সর্বশেষে ২০১৯ সালে ‘ঠাকরে’ ছবিতে দেখা গিয়েছিল। তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

fourteen − thirteen =