এবার স্কুল পরিদর্শনে গেলেই মিলবে ৮ হাজার টাকা

আজ বিকেল: এবার বিদ্যালয় পরিদর্শনের জন্য গাড়ি ভাড়ার ব্যবস্থা করল শিক্ষা দপ্তর। রাজ্যের বিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষা ব্যবস্থার গুনগতমান ঠিক কোন পর্যায়ে এসে ঠেকেছে তা শিক্ষা দপ্তরের পক্ষে জানা সম্ভব নয়। সেজন্য প্রত্যেক জেলাতেই রয়েছে শিক্ষা পরিদর্শকের কার্যালয়। তাঁদের কাজই হল সংশ্লিষ্ট জেলায় যতগুলি স্কুল রয়েছে, সেগুলি পরিদর্শন করে হালহকিকত জানা ও সেইমতো শিক্ষা দপ্তরে রিপোর্ট জমা দেওয়া।

এবার স্কুল পরিদর্শনে গেলেই মিলবে ৮ হাজার টাকা

আজ বিকেল: এবার বিদ্যালয় পরিদর্শনের জন্য গাড়ি ভাড়ার ব্যবস্থা করল শিক্ষা দপ্তর। রাজ্যের বিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষা ব্যবস্থার গুনগতমান ঠিক কোন পর্যায়ে এসে ঠেকেছে তা শিক্ষা দপ্তরের পক্ষে জানা সম্ভব নয়। সেজন্য প্রত্যেক জেলাতেই রয়েছে শিক্ষা পরিদর্শকের কার্যালয়। তাঁদের কাজই হল সংশ্লিষ্ট জেলায় যতগুলি স্কুল রয়েছে, সেগুলি পরিদর্শন করে হালহকিকত জানা ও সেইমতো শিক্ষা দপ্তরে রিপোর্ট জমা দেওয়া। এদিকে একএকটি জেলায় প্রাথমিক উচ্চ মাধ্যমিক, মাধ্যমিক মিলিয়ে স্কুলের সংখ্যাও কম নয়। নানাকারণে প্রত্যন্ত এলাকার স্কুলে যেতে পরিদর্শকরা বেশিরভাগ সময়ই রাজি হন না। তাই সেসব স্কুলের উন্নতিও আটকে থাকে দিনের পর দিন। কীভাবে স্কুলের জন্য আসা সরকারি অনুদান খরচ হচ্ছে তা জানাটাও শিক্ষা দপ্তরের কাছে জরুরি। তেমনই শিক্ষকরা তাঁদের দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করছেন কি না তা দেখভাল করাও শিক্ষা পরিদর্শকের কাজ।

মূলত পরিদর্শনে যাওয়ার জন্য গাড়িভাড়া দিত না শিক্ষা দপ্তর। এই কারণেই অফিসে বসে জেলার যাবতীয় বিদ্যালয় পরিদর্শনের রিপোর্ট তৈরি করে কলকাতার দপ্তের পাঠাতেন শিক্ষা কর্তারা। বিষয়টি শিক্ষা দপ্তরের জানাই ছিল। কিন্তু এভাবে চললে প্রত্যন্ত অঞ্চলের স্কুলগুলির সার্বিক উন্নতি থমকে যাবে। তাই পরিদর্শকদের গাড়িভাড়া বাবদ মাসে আট হাজার টাকা পাবেন। শিক্ষা দপ্তরের এই সিদ্ধান্ত প্রকাশ্যে আসার পরেই নড়েচড়ে বসেছে জেলার বিদ্যালয় পরিদর্শকের কার্যালয়। মেদিনীপুরে ইতিমধ্যে একপ্রস্থ পরিদর্শনও হয়ে গিয়েছে। এদিকে সাতসকালে স্কুলে গিয়ে চমকে দিয়েছেন পরিদর্শকরা। স্কুল ভবনের উন্নতি, মিড-ডে মিল ও পড়াশোনার মানোন্নয়নের পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষকদের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

17 + 2 =