সংস্কৃতের অধ্যাপক হয়ে নজির গড়লেন এই মুসলিম মহিলা

সংস্কৃতের অধ্যাপক হয়ে নজির গড়লেন হরিয়ানার মেবাতের শবনম। সংস্কৃতের ‘পোস্ট গ্রাজুয়েটটিচার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করতে চলেছেন তিনি। এতদিন পরে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে স্বাভাবিক ভাবেই খুশি তিনি। নিজের অভিজ্ঞতার প্রসঙ্গে জানান, ছোট বেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল সংস্কৃত নিয়ে পড়াশোনা করার। পরিবার থেকেও সেই ইচ্ছায় বাধা দেওয়া হয়নি। তবে পরিবারের দাবি মেনে স্বপ্ন পূরণের আগেই বিয়ে হয়ে

সংস্কৃতের অধ্যাপক হয়ে নজির গড়লেন এই মুসলিম মহিলা

সংস্কৃতের অধ্যাপক হয়ে নজির গড়লেন হরিয়ানার মেবাতের শবনম। সংস্কৃতের ‘পোস্ট গ্রাজুয়েটটিচার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করতে চলেছেন তিনি। এতদিন পরে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে স্বাভাবিক ভাবেই খুশি তিনি। নিজের অভিজ্ঞতার প্রসঙ্গে জানান, ছোট বেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল সংস্কৃত নিয়ে পড়াশোনা করার। পরিবার থেকেও সেই ইচ্ছায় বাধা দেওয়া হয়নি। তবে পরিবারের দাবি মেনে স্বপ্ন পূরণের আগেই বিয়ে হয়ে যায় তাঁর। ভেবেছিলেন এখানেই ইতি পরে যাবে পড়াশোনায়। কিন্তু উল্টো পড়াশোনায় সহযোগিতা করে যান তাঁর স্বামী সরফরাজ আনজুম। স্বামী ও কলেজের শিক্ষকরাই তাঁকে তাঁর লক্ষ্যে পৌঁছে যেতে সাহায্য করেন। সংস্কৃত প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য, সবাই ভাবে এটি একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের ভাষা। কিন্তু বিষয়টি সেরকম নয় মোটেই। ভারতীয় ভাষার বিকাশ, বিস্তৃতি, সংস্কৃতি বুঝতে গেলে সংস্কৃত ভাষা জানা প্রয়োজন। কেননা, একসময় প্রচুর জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চা হয়েছে সংস্কৃতের মাধ্যমেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

10 − four =