এই কিশোরের তুখোড় স্মৃতিশক্তির বহর দেখে হতবাক গোটা বিশ্ব

আজ বিকেল: ধ্রুব মনোজ, এখন এই নামটিই বিশ্বের তাবড় স্মৃতিধরকে জব্দ করতে যথেষ্ট। ১২ বছরের কিশোর ওয়ার্ল্ড মেমোরি চ্যাম্পিয়ন শিপে গোল্ড মেডেল জিতে নিয়ে সব্বাইকে চমকে দিয়েছে। কার্ডের সিকোয়েন্স, ১,১৫৫টা বাইনারি নম্বর, ৮৭টা নাম ও মুখ একেবারে ঠিকঠিক বলেছে মাত্র ১৫ মিনিটে। ভারত, তাইওয়ান, চিন, রাশিয়া, মালয়েশিয়ার শিশুদের সঙ্গে হংকংয়ের এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল ধ্রুব।মোটা

এই কিশোরের তুখোড় স্মৃতিশক্তির বহর দেখে হতবাক গোটা বিশ্ব

আজ বিকেল: ধ্রুব মনোজ, এখন এই নামটিই বিশ্বের তাবড় স্মৃতিধরকে জব্দ করতে যথেষ্ট। ১২ বছরের কিশোর ওয়ার্ল্ড মেমোরি চ্যাম্পিয়ন শিপে গোল্ড মেডেল জিতে নিয়ে সব্বাইকে চমকে দিয়েছে। কার্ডের সিকোয়েন্স, ১,১৫৫টা বাইনারি নম্বর, ৮৭টা নাম ও মুখ একেবারে ঠিকঠিক বলেছে মাত্র ১৫ মিনিটে। ভারত, তাইওয়ান, চিন, রাশিয়া, মালয়েশিয়ার শিশুদের সঙ্গে হংকংয়ের এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল ধ্রুব।মোটা ২৬০জন প্রতিযোগীকে পিছনে ফেলে সেরার শিরোপা স্বরূপ এখন দুটি সোনার মেডেল তার দখলে।

এই কিশোরের তুখোড় স্মৃতিশক্তির বহর দেখে হতবাক গোটা বিশ্বছেলের এই কৃতিত্বে খুশি বাবা মনোজ প্রভাকার। ভারতীয় বংশোদ্ভূত মনোজ দীর্ঘদিন ধরেই সিঙ্গাপুরের বাসিন্দা। সেখানকার এক বেসরকারি সংস্থার ম্যানেজারের পদে কর্মরত মনোজ জানালেন,রোমান মেমোরি টেকনিকে ছেলেরখুব আগ্রহ। প্রাত্যহিক পড়াশোনার সঙ্গে রুটিন করে এই টেকনিকও সে প্রাকটিস করে।দীর্ঘদিন ধরেই অল্পবিস্তর প্রাকটিসের মধ্যে ছিল তবে সম্প্রতি ক্লাসের পরীক্ষা শেষ হলে আরও উৎসাহ নিয়েকাজে নেমে পড়ে ধ্রুব। মেডেল জিতে আত্মবিশ্বাসী খুদে জানাল,রোমান মেমোরি টেকনিক খুব প্রিয়।গত অক্টোবরেপরীক্ষা শেষহলে নিয়ম করে দিনে ঘণ্টা ছয়েক প্রাকটিস চালিয়েছে সে। তারই জেরে এই সাফল্য।

এই কিশোরের তুখোড় স্মৃতিশক্তির বহর দেখে হতবাক গোটা বিশ্বতাহলে কী ভাবছেন,ব্রেনোলিয়া, নিদেনপক্ষে ব্রাহ্মী শাকের রস খেয়ে কার্যসিদ্ধি করবেন? নাকি সেসব ভুলেএকটু যোগ ব্যায়াম আর ধ্যান যাই করুন না কেন রোমান মেমোরি টেকনিক কিন্তু অনবদ্য উপায় তা ভুললে চলবে না। এই দিয়েই বিশ্বকে বাজিমাত করা কিশোর কিন্তু জন্মসূত্রে এদেশীয়। তাই গর্বের ভাগীদার হওয়ার পাশাপাশি পরবর্তী জয়ের ক্ষেত্রও তো সুনিশ্চিত করতে হবে তাই না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

19 − three =