একমাত্র শিক্ষক আসেন না নিয়মিত, লাটে উঠেছে স্কুলের পঠন-পাঠন

বালুরঘাট: স্কুল বাড়ি আছে৷ আছে পড়ুয়ারা৷ কিন্তু একমাত্র শিক্ষক স্কুলে হাজির না হলেই বন্ধ হয়ে যায় পঠন-পাঠান৷ স্কুল বন্ধ থাকায় মিড ডে মিলও জোটে না৷ একমাত্র শিক্ষক মাঝেমধ্যেই স্কুল কামাই করায় পড়ুয়া সংখ্যা দিনে দিনে কমতে বসেছে দক্ষিণ দিনাজপুরের চিঙিশপুরে মনমনপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের৷ পঠন- পাঠন লাটে ওঠায় পড়ুয়াদের স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়েছেন অবিভাবকরা৷ ১৯৪৬ সালে

একমাত্র শিক্ষক আসেন না নিয়মিত, লাটে উঠেছে স্কুলের পঠন-পাঠন

বালুরঘাট: স্কুল বাড়ি আছে৷ আছে পড়ুয়ারা৷ কিন্তু একমাত্র শিক্ষক স্কুলে হাজির না হলেই বন্ধ হয়ে যায় পঠন-পাঠান৷ স্কুল বন্ধ থাকায় মিড ডে মিলও জোটে না৷ একমাত্র শিক্ষক মাঝেমধ্যেই স্কুল কামাই করায় পড়ুয়া সংখ্যা দিনে দিনে কমতে বসেছে দক্ষিণ দিনাজপুরের চিঙিশপুরে মনমনপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের৷ পঠন- পাঠন লাটে ওঠায় পড়ুয়াদের স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়েছেন অবিভাবকরা৷

১৯৪৬ সালে মোহনপুরে আদিবাসী পাড়ায় স্কুলটি তৈরি হয়৷ এখানে স্কুলের সংখ্যা প্রায় ৪০ জনের বেশি৷ তাদের প্রায় তপশিলি জাতি উপজাতি সম্প্রদায়ের৷ এতদিন সমস্ত ঠিকঠাক থাকলেও দু’জন শিক্ষকের মধ্যে একজন অবসর নেওয়ায় সমস্যা আরও জটিল আকার ধারণ করে৷ সবেধন নীলমণি একমাত্র শিক্ষক স্কুলে না এলেই পড়াশোনা থেকে শুরু করে মিড ডে মিল সমস্ত বন্ধ হয়ে যায়৷ আর এভাবে যখন-তখন স্কুল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পঠন-পাঠন যথেষ্ট প্রভাব পড়তে শুরু করেছে৷ এই নিয়ে ক্ষুব্ধ হচ্ছেন অভিভাবকরা৷

এই ব্যাপারে স্কুলের শিক্ষক পঙ্কজ রায় জানিয়েছেন, তিনি ডিএসএড পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সময় মতো স্কুলে আসতে পারছেন না কখনও কখনও৷ বিষয়টি প্রশাসনকে জানিয়ে ছুটি নেওয়ার পাশাপাশি সেখানে অন্য কাউকে দায়িত্ব দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন তিনি৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *