কলেজের ছাত্র সংসদে হাঁটু গেড়ে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হলেন অধ্যাপক

কর্নাটক: ছাত্র নেতার তোলা দেশদ্রোহিতার অভিযোগের ভিত্তিতে হাঁটু মুড়ে বসে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হলেন প্রফেসর৷ তাও আবার কলেজের ছাত্র সংসদের মধ্যেই৷ কর্নাটকের ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছে বিতর্ক৷ মঙ্গলবারের এই ঘটনার পর পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন কর্নাটকের বিএলডিই ইঞ্জিনিারিং কলেজের অধ্যাপক সন্দীপ ওয়াথার৷ পুলিশে লিখিত অভিযোগ জানিয়ে অধ্যাপক বলেন, ‘‘আমি ভয়ও পাইনি৷ রেগেও যাইনি৷ পুলিশকে সব

কলেজের ছাত্র সংসদে হাঁটু গেড়ে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হলেন অধ্যাপক

কর্নাটক: ছাত্র নেতার তোলা দেশদ্রোহিতার অভিযোগের ভিত্তিতে হাঁটু মুড়ে বসে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হলেন প্রফেসর৷ তাও আবার কলেজের ছাত্র সংসদের মধ্যেই৷ কর্নাটকের ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছে বিতর্ক৷

মঙ্গলবারের এই ঘটনার পর পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন কর্নাটকের বিএলডিই ইঞ্জিনিারিং কলেজের অধ্যাপক সন্দীপ ওয়াথার৷ পুলিশে লিখিত অভিযোগ জানিয়ে অধ্যাপক বলেন, ‘‘আমি ভয়ও পাইনি৷ রেগেও যাইনি৷ পুলিশকে সব জানিয়েছি৷ তাঁরা নিশ্চয় আমাকে নিরাপত্তা দেবেন৷’’

অধ্যপকের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ তুলেছিলেন দেশভক্ত ছাত্র নেতা? উইং কম্যান্ডার অভিনন্দন বর্তমানকে পাক সরকারের মুক্তি দেওয়া নিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন কর্নাটকের সন্দীপ ওয়াথার৷ অভিনন্দনকে মুক্তি দেওয়ার জন্য পাক প্রশাসনের প্রশংসা করেন অধ্যাপক৷ তার জেরেই ছাত্র সংসদের বিষ নজরে পড়েন তিনি৷ ছাত্র সংসদের অভিযোগ, ফেসবুকে তাঁর ওই পোস্টে পাকিস্তানের প্রশংসা করার পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বিজেপির তীব্র সমালোচনা করে শত্রুদেশকে ‘বুদ্ধিমান’ বলেন। এরই প্রতিবাদে অধ্যাপককে শাস্তি দেওয়া হয়৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eleven + one =