বাবা-মায়ের ভোটে বাড়বে পড়ুয়াদের ১০ নম্বর, জারি নয়া নির্দেশ

আজ বিকেল: ভোট দিলে কত কীই না মেলে, ভারতের মতো তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশে এই কথাটির মর্মার্থ আর খোলসা করে বলার দরকার নেই। পিছিয়েপড়া অঞ্চলগুলিতে ভোট চাইতে গেলে নেতারা কতরকমের প্রতিশ্রুতি দেন। এমনকী নির্বাচনের আগের রাতে বাড়ি বাড়ি টাকা, চাল, মাংস, কাপড় সবই পৌঁছে যায়। শুধুমাত্র ভোটটা পেতে হবে এই লক্ষ্য়ে চলে নানারকম প্রতিশ্রুতির বন্যা।

বাবা-মায়ের ভোটে বাড়বে পড়ুয়াদের ১০ নম্বর, জারি নয়া নির্দেশ

আজ বিকেল: ভোট দিলে কত কীই না মেলে, ভারতের মতো তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশে এই কথাটির মর্মার্থ আর খোলসা করে বলার দরকার নেই। পিছিয়েপড়া অঞ্চলগুলিতে ভোট চাইতে গেলে নেতারা কতরকমের প্রতিশ্রুতি দেন। এমনকী নির্বাচনের আগের রাতে বাড়ি বাড়ি টাকা, চাল, মাংস, কাপড় সবই পৌঁছে যায়। শুধুমাত্র ভোটটা পেতে হবে এই লক্ষ্য়ে চলে নানারকম প্রতিশ্রুতির বন্যা।

ভোট হয়েগেলেই সব ভুলে যায়। এখন যেমন এগিয়ে বাংলার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন মমতা, মোদি চৌকিদার সেজেছেন চৌপাট হয়ে যাওয়া টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার আসা দিয়ে আবার রাহুল গান্ধী তো বছরে ৭২ হাজার টাকা দিতে চেয়েছেন আম ভারতীয়কে। সাধারণ মানুষ ঠিক বুজে উঠতে পারছে না, তাদের কী করা উচিত। কাকে যোগ্য হিসেবে ধরা উচিত। এরমধ্যে নতুন খেল শুরু হয়েছে যোগীর রাজ্যে।

সেখানে এক স্কুলের সামনে বড় সাইনবোর্ড পড়েছে, তাতে লেখা হয়েছে ভোট দিলে বড়সড় সাফল্য পেতে চলেছেন পড়ুয়াদের বাবা-মায়েরা। যে অভিভাবকরা ভোট দিতে যাবেন, তাঁদের ছেলেমেয়েরাই স্কুলের পরীক্ষায় অতিরিক্ত ১০ নম্বর পাবে। মূলত ভোটদানে সচেতনতা বাড়াতেই নামকি এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভোট দেওয়া প্রত্যেক নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার, তাই এই অধিকার রক্ষায় ভোটদানে অংশগ্রহণ করা উচিত। তবে আজাকালকার দিনে দেখা যায় অনেক পরিবারেই ভোট দেওয়ার অনীহা রয়েছে। তাঁদের ভোটাধিকার নেই বা ভোট দেওয়ার সচিত্র পরিচয়পত্র নেই এমন নয়, তাঁরা ইচ্ছে করেই ভোট দিতে যান না। যার প্রভাব পড়ে ভোটবাক্সে।

তাই লোকসভা নির্বাচনের আগে ভোটদানে জনসচেতনতা বাড়াতে উদ্যোগ নিল স্কুল কর্তৃপক্ষ। যোগীর রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের স্কুলগুলিতে এই লক্ষ্যে প্রচারও শুরু হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eighteen − thirteen =