উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের নয়া বিজ্ঞপ্তি, দেওয়া হচ্ছে শেষ সুযোগ

কলকাতা: কলেজে অনলাইন ভর্তিতে আবেদন করার প্রক্রিয়া চললেও এখনও বহু কলেজে আসন ফাঁকা৷ এই অবস্থায় শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিভিন্ন কলেজ থেকে ফাঁকা আসনের তালিকা চেয়ে পাঠানোর কথা আগেই জানিয়েছিলেন৷ অধিকাংশ কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়ায় একাধিক শূন্যপদ তৈরি হওয়ায় এবার সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ পাঠাল উচ্চ শিক্ষা দপ্তর৷ কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়ায় শূন্যপদ থাকলে নতুন করে পোর্টাল খুলে

উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের নয়া বিজ্ঞপ্তি, দেওয়া হচ্ছে শেষ সুযোগ

কলকাতা: কলেজে অনলাইন ভর্তিতে আবেদন করার প্রক্রিয়া চললেও এখনও বহু কলেজে আসন ফাঁকা৷ এই অবস্থায় শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিভিন্ন কলেজ থেকে ফাঁকা আসনের তালিকা চেয়ে পাঠানোর কথা আগেই জানিয়েছিলেন৷ অধিকাংশ কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়ায় একাধিক শূন্যপদ তৈরি হওয়ায় এবার সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ পাঠাল উচ্চ শিক্ষা দপ্তর৷

কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়ায় শূন্যপদ থাকলে নতুন করে পোর্টাল খুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ নতুন করে স্নাতকে ভর্তির জন্য আবাদন করতে পারেন পড়ুয়ারা৷ উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের তরফে মেল মার্ফত নির্দেশ পাঠিয়ে জানানো হয়েছে, যদি কোনও বিষয়ে আসন ফাঁকা থেকে যায়, তাহলে নতুন করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন নিতে পারবে কর্তৃপক্ষ৷ আর সেই কারণে খুলে দিতে হবে আবেদন জানানো পোর্টাল৷ এই নির্দেশের জেরে কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়ায় দ্বিতীয় দফায় সুযোগ দিচ্ছে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দপ্তর৷

এর আগে অনলাইনে আবেদন একাধিক গলদ দেখা দেওয়ার তা সংশোধের সুযোগ দেওয়া হয়৷ আবেদন সংশোধন করে ফের অবেদন পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়৷ জানা গিয়েছে, এখনও বহু কলেজে আসন ফাঁকা পড়ে রয়েছে৷ কিন্তু, সেখানে পর্যাপ্ত পড়ুয়া পাওয়া যাচ্ছে না৷ মূলত, অনলাইনে আবেদনের সময় বেশ কিছু গলদ দেখা দেওয়ায় মেধাতালিকা তৈরি করতে সমস্যা হচ্ছে৷ ফলে, সবাইকে যাতে সুযোগ দেওয়া যায়, তা নিশ্চিত করতে দ্বিতীয় বারের জন্য আবেদনপত্র সংশোধন করার নির্দেশ দেন শিক্ষামনন্ত্রী৷ এবার আসন ভরাতে নতুন করে আবেদন জমা নেওয়ার কাজ শুরু হতে চলেছে৷

যদিও এর আগে শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন, আমার স্থির বিশ্বাস, সকলেই পড়াশোনার সুযোগ পাবে৷ সিট আছে৷ কিন্তু, এনেকেই বলছেন, আমরা ভর্তি হতে পারছি না অনলাইন করে দেওয়ার ফলে৷ তবে, চিন্তা করার কোনও কারণ নেই৷ কোনও কলেজ সিট না ভরিয়ে থাকতে পারবে না৷ তাহলে পরের বছর সিট কমিয়ে দেব৷ কারণ সরকার কলেজগুলিকে যে টাকা দেয়, সেটা জনগণের টাকা৷ আমার মনে হয় না, মেধার অভাব রয়েছে। আসলে অনেক ছাত্রছাত্রী জানতেই পারে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

five × three =