কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কোর্ট বৈঠকেও সংঘাত৷ কারা কারা ডি-লিট ও ডিএসসি প্রাপকদের তালিকা নিয়ে জটিলতা শুরু হয়েছে বলে খবর৷ এই নিয়ে বিশদ আলোচনা চান আচার্য তথা রাজ্যপাল৷ নামের তালিকা নিয়ে শেষমেষ ভোটাভুটি হয়৷ কর্মসমিতির বৈঠকে কমিটির সিদ্ধান্তের পক্ষে সওয়াল করেন সিংহভাগ সদস্যের৷ পরে এই নিয়ে মতামত জানতে চাইতে পারেন আচার্য, খবর সূত্রের৷
ঠিক কী কারণে ডি-লিট ও ডিএসসি দেওয়া হচ্ছে, কেন এই সম্মানের জন্য বিবেচনা করা হচ্ছে? তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তিনি৷ এমনকী পুরস্কার প্রাপকদের জীবনীপঞ্জি দেখেন রাজ্যপাল৷ শেষমেষ মতামত জানান আচার্য৷
জানা গিয়েছে, আজ শুক্রবার বেলা ১১টা নাগাদ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি যান৷ চার নম্বর গেট দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করে রাজ্যপালের কনভয়৷ রাজ্যপালের সফর ঘিরে ছিল কড়া পুলিশি নিরাপত্তা৷ এদিন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অরবিন্দ ভবনের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসেন রাজ্যপাল৷
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, বাবুল সুপ্রিয়কে নিগ্রহের এক মাসের মধ্যে আজ শুক্রবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় যান রাজ্যপাল৷ সেখানে বেনোজির ভাবে যোগ দেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্ট বৈঠকে৷ জানা গিয়েছে, মূলত ওই বৈঠকে ঠিক হয়, এবার কাকে কাকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ডি-লিট ও ডিএসসি সম্মান জানাবে৷ পুরস্কার ঘোষণার বৈঠকে অংশ নেন তিনি৷ বেনোজির ভাবে ওই বৈঠকে তিনি হস্তক্ষেপ করেন বলে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর৷
বৈঠক প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে রাজ্যপালকে আমন্ত্রণ জানানো হয়৷ সেই আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে তিনি আজ বিশ্ববিদ্যালয় যান৷ সেখানে গিয়ে পুরস্কার প্রাপকদের তালিকায় হস্তক্ষেপ করেন বলে আচার্য, খবর সূত্রের৷