জরাজীর্ণ দশা স্কুলে, ‘বিয়েবাড়ি’র প্যান্ডেলে বসেই চলল মাধ্যমিক পরীক্ষা

তমলুক: সংস্কারের অভাব৷ হুড়মুড়িয়ে খসে পড়ল স্কুলের পুরনো বাড়ির চাঙড়৷ অগত্যা, পরীক্ষার্থীদের জন্য তাঁবু খাটিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্র গড়ে তোলার ব্যবস্থা নিল স্কুল কর্তৃপক্ষ৷ পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরা ব্লকে পাঁচগেড়িয়া হাইস্কুলের এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই শিক্ষকমহলে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে৷ এ বারের পাঁচগেড়িয়া হাইস্কুলের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫৯৬ জন৷ তার মধ্যে ৯৬ জনের সিট পড়ছিল পুরনো বিল্ডিংয়ে৷ স্কুলের পুরনো বিল্ডিংয়ের

জরাজীর্ণ দশা স্কুলে, ‘বিয়েবাড়ি’র প্যান্ডেলে বসেই চলল মাধ্যমিক পরীক্ষা

তমলুক: সংস্কারের অভাব৷ হুড়মুড়িয়ে খসে পড়ল স্কুলের পুরনো বাড়ির চাঙড়৷ অগত্যা, পরীক্ষার্থীদের জন্য তাঁবু খাটিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্র গড়ে তোলার ব্যবস্থা নিল স্কুল কর্তৃপক্ষ৷ পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরা ব্লকে পাঁচগেড়িয়া হাইস্কুলের এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই শিক্ষকমহলে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে৷

এ বারের পাঁচগেড়িয়া হাইস্কুলের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫৯৬ জন৷ তার মধ্যে ৯৬ জনের সিট পড়ছিল পুরনো বিল্ডিংয়ে৷ স্কুলের পুরনো বিল্ডিংয়ের এমনিতেই জরাজীর্ণ দশা। মাথার ওপর থেকে হামেশাই খসে পড়ে কংক্রিটের চাংড়। পরীক্ষা শুরু আগেও এমন ঘটনা ঘটায় ভয় পেয়ে যান স্কুল কর্তৃপক্ষ। তাই তাঁবু খাটিয়েই করা হয় পরীক্ষার ব্যবস্থা৷

পড়ুয়াদের দাবি, তাঁবুর ভিতরে পরীক্ষা দেওয়ার পরিবেশই ছিল না। তাদের একজনের কথায়, ‘‘তাঁবু দেখে মনে হচ্ছিল বিয়েবাড়িতে বসে আছি। চারদিকে এত আওয়াজ আর খোলা মাঠে বসে পরীক্ষা দিতে অসুবিধা হয়েছে। লেখাতে মন দিতেই পারছিলাম না৷’’ ঘটনার বিষয়ে আপাতত মুখে কুলুপ এঁটেছে পর্ষদ থেকে স্কুল কর্তৃপক্ষ৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

four − 1 =