কলকাতা: জীবনে প্রথম বড় পরীক্ষায় সফল হয়ে ঠিক কীভাবে জীবন গড়তে চায় সদ্য মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় নাম লেখানো পড়ুয়ারা? দু’চোখে নানান স্বপ্ন নিয়ে পরবর্তী জীবনের লক্ষ্য জানালেন সফল পড়ুয়ারা৷
এবার মাধ্যমিকে প্রথম সৌগত দাস৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে প্রথম সৌগত দাস৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে দ্বিতীয় ফালাকাটা গার্লস হাইস্কুলের শ্রেয়সী পাল৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে দ্বিতীয় তুফানগঞ্জের দেবস্মিতা সাহা৷ পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করতে চায় মাধ্যমিকে তৃতীয় শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র ব্রতীণ মণ্ডল৷ মাধ্যমিকে তৃতীয় রায়গঞ্জ গার্লস হাইস্কুলের ক্যামেলিয়া রায়, ভবিষ্যতে পদার্থ বিজ্ঞান বিষয়ে গবেষণা করতে চান৷ অঙ্কের অধ্যাপক হতে চায় মাধ্যমিকে পঞ্চম হুগলি কলেজিয়েট স্কুলের সুকল্প দে৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে পঞ্চম কান্দির রোহনা সুলতানা৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে ষষ্ঠ রামপুরহাটের সাবর্ণী চট্টোপাধ্যায়৷ গবেষক হতে চায় মাধ্যমিকে ষষ্ঠ পঃ মেদিনীপুরের অলিগঞ্জ ঋষি রাজনারায়ণ বালিকা বিদ্যালয়ের সুপর্ণা সাউ৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে ষষ্ঠ বর্ধমান বিদ্যাভারতী গার্লস হাইস্কুলের সাহিত্যিকা ঘোষ৷চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে ষষ্ঠ গোঘাট হাইস্কুলের সোহন দে৷ গবেষক হতে চায় মাধ্যমিকে ষষ্ঠ পঃ মেদিনীপুরের অলিগঞ্জ ঋষি রাজনারায়ণ বালিকা বিদ্যালয়ের সুপর্ণা সাউ৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে ষষ্ঠ গোঘাট হাইস্কুলের সোহন দে৷ অঙ্ক নিয়ে গবেষণা করতে চায় মাধ্যমিকে সপ্তম নদীয়ার সপ্তর্ষি দত্ত৷ বিজ্ঞানী হতে চায় মাধ্যমিকে অষ্টম বাঁকুড়া জেলা স্কুলের সায়ন্তন দত্ত৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে অষ্টম কাটোয়া কেডিআই-এর ছাত্র পুষ্কর ঘোষ৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে অষ্টম বর্ধমান বিদ্যার্থী ভবন হাইস্কুলের অয়ন্তিকা মাঝি৷ বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে চায় মাধ্যমিকে নবম জলপাইগুড়ির অনুষ্কা মহাপাত্র৷ অধ্যাপক হতে চায় মাধ্যমিকে নবম বীরভূমের সৌকর্য্য বিশ্বাস৷ ইঞ্জিনিয়ার হতে চায় মাধ্যমিকে নবম বাঁকুড়ার সুদীপ্তা ধবল৷ বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে চায় মাধ্যমিকে নবম জলপাইগুড়ির অনুষ্কা মহাপাত্র৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে নবম আলিপুরদুয়ারের জয়েশ রায়৷ আইএএস আধিকারিক হতে চায় মাধ্যমিকে দশম বীরভূমের অরিত্র মাহারা৷ পদার্থ বিজ্ঞানে গবেষণা করতে চায় মাধ্যমিকে দশম রহড়া ভবনাথের ছাত্রী সহেলী রায়৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে দশম ধনেখালি মহামায়া বিদ্যামন্দিরের সৌম্যদীপ দত্ত৷ চিকিৎসক হতে চায় মাধ্যমিকে দশম ঝাড়গ্রামের বান্ধগোড়া হাইস্কুলের শুভদ্বীপ মাঝি৷ অঙ্ক নিয়ে পড়তে চায় মাধ্যমিকে দশম রায়গঞ্জ গার্লস হাইস্কুলের সঞ্চারী চক্রবর্তী৷
এ বছর মাধ্যমিকে প্রথম হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের মহম্মদ দেশপ্রাণ বিদ্যাপীঠের সৌগত দাস। পেয়েছে ৭০০-র মধ্যে ৬৯৪। দ্বিতীয় হয়েছে ২ জন, ফালাকাটা গার্লস হাইস্কুলের শ্রেয়সী পাল ও ইলাদেবী গার্লস হাইস্কুলের দেবস্মিতা সাহা। তৃতীয় ২ জন, রায়গঞ্জ গার্লস হাইস্কুলের ক্যামেলিয়া রায় ও শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল হাইস্কুলের ব্রতীন মণ্ডল। চতুর্থ অরিত্র সাহা। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। পঞ্চমে স্থানে সুকল্প দে ও রুমনা সুলতানা। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬৷ ষষ্ঠ হয়েছেন ৬৮৫ নম্বর পেয়ে সাবর্ণী চট্টোপাধ্যায়, সাহিত্যিকা ঘোষ, সুপর্ণা সাহু এবং অঙ্কন চট্টোপাধ্যায়৷ সপ্তম হয়েছেন গায়ত্রী মোদক, সপ্তর্ষি দত্ত। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪। অষ্টম হয়েছেন শাহনাজ আলম, কৌশিক সাঁতরা, সুদীপ্তা ভবল, সায়ন্তন দত্ত ,দেবলীনা দাস, অয়ন্তিকা মাঝি, পুষ্কর ঘোষ, সেমন্তী চক্রবর্তী। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩। নবম হয়েছেন জয়েশ রায়, অনুষ্কা মহাপাত্র, সৌগত পাণ্ডা, শুভদীপ কুণ্ডু, প্রবীর সেনগুপ্ত, সৌকর্য বিশ্বাস, অরুণিমা ত্রিপাঠি, অভিনন্দন জানা, ঐকিক মাঝি। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮২। দশম হয়েছে সঞ্চারী চক্রবর্তী, সায়ন্তিকা দাস, সৌধ হাজরা, সাথী কুণ্ডু, রিমা চৌধুরী, সৌম্যদীপ দত্ত, অরিত্র মহড়া, সৌম্যদীপ ঘোষ, সায়ন্তিকা রায়, শুভদীপ মাঝি, সহেলী রায় এবং দেবমাল্য সাহা, প্রত্যাশা মজুমদার, অঙ্কিতা কুণ্ডু, সোহম দাস। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮১।
এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ১২ ফেব্রুয়ারি। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় ২২ ফেব্রুয়ারি। পরীক্ষায় বসে ১০ লক্ষ ৬৪ হাজার ৯৮০ জন পড়ুয়া, গত বছরের তুলনায় ১৮ হাজার কম। লোকসভা ভোটের জন্য এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষা গতবারের তুলনায় মাসখানেক এগিয়ে আসে। পরীক্ষা শেষের ৯০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশই নিয়ম। সেই মতো ৮৮ দিনের মাথায় আজ মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ হচ্ছে।