মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক যোগ্যতায় কেন্দ্রীয় সরকারি স্কলারশিপ

নয়াদিল্লি: স্কুলন্তর থেকে বিজ্ঞান শাখায় উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণায় ছাত্র-ছাত্রীদের আগ্রহী করে তোলার জন্য ফেলোশিপ দেয় কেন্দ্রীয় সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ৷ ফেলোশিপের পুরো নাম কিশোর বৈজ্ঞানিক প্রোৎসাহন যোজনা ফেলোশিপ৷ ২০১৯ মাধ্যমিক উত্তীর্ণ একাদশ শ্রেণিতে পাঠরত ও উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক কোর্সের প্রথম বর্ষের পাঠরতরা এখনই আবেদন করতে পারেন৷ তবে আর্থিক সাহায্য পাওয়া যাবে স্নাতক কোর্সে

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক যোগ্যতায় কেন্দ্রীয় সরকারি স্কলারশিপ

নয়াদিল্লি: স্কুলন্তর থেকে বিজ্ঞান শাখায় উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণায় ছাত্র-ছাত্রীদের আগ্রহী করে তোলার জন্য ফেলোশিপ দেয় কেন্দ্রীয় সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ৷ ফেলোশিপের পুরো নাম কিশোর বৈজ্ঞানিক প্রোৎসাহন যোজনা ফেলোশিপ৷ ২০১৯ মাধ্যমিক উত্তীর্ণ একাদশ শ্রেণিতে পাঠরত ও উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক কোর্সের প্রথম বর্ষের পাঠরতরা এখনই আবেদন করতে পারেন৷ তবে আর্থিক সাহায্য পাওয়া যাবে স্নাতক কোর্সে ভর্তির পর দেওয়া হয়৷ এই ফেলোশিপ স্তরে ভর্তির সময় থেকে পরবর্তী পাঁচ বছর দেওয়া হয় এই ফেলোশিপ৷

কিশোর বৈজ্ঞানিক প্রোৎসাহন যোজনা ফেলোশিপ: উচ্চমাধ্যমিক স্তর ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বিজ্ঞান গবেষণার প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে তুলতে ১৯৯৯ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ৷ এই সর্বভারতীয় স্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা ও ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করে ব্যাঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান অ্যাক্যাডেমি অফ সাইন্সেস৷ এই বছরের ৩ নভেম্বর৷ নাটক এবং ইন্টিগ্রেটেড কোর্সের ক্ষেত্রে প্রথম তিন বছর প্রতি মাসে ৫০ নাটক ও বার্ষিক এককালীন অনুদান কুড়ি হাজার টাকা৷ স্নাতকোত্তর স্তরে করে প্রথম ও দ্বিতীয় বছর (ইন্টিগ্রেটেড ক্ষেত্রে চতুর্থ ও পঞ্চম) প্রতি মাসে ৭ হাজার টাকা এককালীন৷ অনুদানের পরিমাণ ২৮ হাজার টাকা৷ প্রতি শিক্ষাবর্ষে ফেলোশিপ নবীকরণ করা হবে৷ কোন শিক্ষাবর্ষে প্রার্থী যদি ৬০ শতাংশের (তপশিলি প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে ৫০%) কম নাম্বার পান তবে ওই শিক্ষাবর্ষে তিনি এই পাবেন না৷

আবেদনের যোগ্যতা: একাদশ-দ্বাদশ এবং স্নাতক প্রথম বর্ষের জন্য পৃথক তিনটি শাখায় আবেদন করা যাবে৷ শাখা তিনটি হল এসএ, এসএক্স এবং এসবি৷

প্রার্থী বাছাই পদ্ধতি: ফেলোশিপের জন্য প্রার্থী বাছাই করা হবে কম্পিউটার ভিত্তিক অনলাইন পরীক্ষার মাধ্যমে৷ পরীক্ষা ৩ নভেম্বর৷ ম্যাথমেটিক্স কেমিস্ট্রি ফিজিক্স ও বায়োলজি বিষয়ে প্রশ্ন হবে৷ পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে ছটি পরীক্ষা কেন্দ্র কলকাতা, হুগলি, দুর্গাপুর, শিলিগুড়ি, আসানসোল, বর্ধমান৷ পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড করা যাবে অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে৷ ইন্টারনেট কানেকশনের সুবিধা থাকলে নিখরচায় প্রার্থী মক টেস্ট দিতে পারেন এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে kvpy.iisc.ernet.in পরীক্ষার বিস্তারিত সিলেবাস পাওয়া যাবে উপরোক্ত ওয়েবসাইটে৷  প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশ নিতে হলে অনলাইন আবেদন করতে হবে৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *