কলকাতা: নিরবচ্ছিন সার্বিক মূল্যায়ন (সিসিই) কি ঠিক মতো কার্যকর হচ্ছে, তা নিয়ে এখন নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কারণ, উচ্চ প্রাথমিক স্তরে স্কুলের ফরমেটিভ এবং সামেটিভ পরীক্ষায় নম্বরের যে ফারাক দেখা যাচ্ছে, তাতে কিন্তু পড়াশুনার মান নিয়ে যথেষ্ট সংশয় তৈরি হয়েছে। কারণ, ফরমেটিভ পরীক্ষায় পড়ুয়ারা মোট নম্বরের উপর ৮০-৮৫ শতাংশ নম্বর পেলেও, সামেটিভে সেই নম্বর দাঁড়াচ্ছে ২৫ শতাংশের নীচে। কেন এমনটা হচ্ছে, সেটা নিয়ে উদ্বিগ্ন শিক্ষামহল। অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত যে যেমন নম্বর পেয়ে পরের ক্লাসে উঠে গেলেও, মাধ্যমিকস্তরে গিয়ে একেবারে অথৈ জলে পড়ছে। ফরমেটিভ ইভ্যালুয়েশন অর্থাৎ, ছাত্রছাত্রীদের অংশগ্রহণ, সৃষ্টিশীলতা, নান্দনিকতা ইত্যাদির উপর নম্বর রয়েছে। এই পরীক্ষার মোট নম্বর ২০। আর সামেটিভ অর্থাৎ পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন হয় তিনবার। তাতে যথাক্রমে ১৫, ২৫ এবং ৭০ নম্বর রয়েছে। এই পরীক্ষা মূলত লিখিত আকারে হয়। আর তাতেই কার্যত মুখ থুবড়ে পড়ছে ছাত্রছাত্রীরা। রাজ্যের এমন বহু স্কুলেই এমনই চিত্র উঠে এসেছে। আর পাশ ফেল না থাকার দরুন শিক্ষণের ঘাটতি রেখেই উঁচু ক্লাসে উঠে যাচ্ছে সেই সব পড়ুয়ারা।
পরীক্ষায় মুখ থুবড়ে পড়ছে বাংলার পড়ুয়ারা, বাড়ছে উদ্বেগ
কলকাতা: নিরবচ্ছিন সার্বিক মূল্যায়ন (সিসিই) কি ঠিক মতো কার্যকর হচ্ছে, তা নিয়ে এখন নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কারণ, উচ্চ প্রাথমিক স্তরে স্কুলের ফরমেটিভ এবং সামেটিভ পরীক্ষায় নম্বরের যে ফারাক দেখা যাচ্ছে, তাতে কিন্তু পড়াশুনার মান নিয়ে যথেষ্ট সংশয় তৈরি হয়েছে। কারণ, ফরমেটিভ পরীক্ষায় পড়ুয়ারা মোট নম্বরের উপর ৮০-৮৫ শতাংশ নম্বর পেলেও, সামেটিভে সেই নম্বর