নতুন চাকরি পেয়েও পিছু ছাড়ছে না সমস্যা, সংকটে কয়েক হাজার শিক্ষক

আজ বিকেল: নতুন চাকরি পেয়েও সমস্যা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না কর্মরত শিক্ষকরা। সমস্যা জানানোর আগে কর্মরত শিক্ষক কারা, তা বলে নেওয়া প্রয়োজন। ধরুন আজ থেকে ১৮ বছর আগে এসএসসি দিয়ে স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেছিলেন। তখন গ্রাজুয়েশন করা থাকলেও পড়ে এমএ করেছেন। চাকরি ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষার সুফল পেতে ফের পরীক্ষায় বসে সফল হয়েছেন। এবং তার বেসিসে নতুন

33f232e395072a1ed055ec24d2850cbd

নতুন চাকরি পেয়েও পিছু ছাড়ছে না সমস্যা, সংকটে কয়েক হাজার শিক্ষক

আজ বিকেল: নতুন চাকরি পেয়েও সমস্যা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না কর্মরত শিক্ষকরা। সমস্যা জানানোর আগে কর্মরত শিক্ষক কারা, তা বলে নেওয়া প্রয়োজন। ধরুন আজ থেকে ১৮ বছর আগে এসএসসি দিয়ে স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেছিলেন। তখন গ্রাজুয়েশন করা থাকলেও পড়ে এমএ করেছেন। চাকরি ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষার সুফল পেতে ফের পরীক্ষায় বসে সফল হয়েছেন। এবং তার বেসিসে নতুন চাকরির সুযোগ পেয়েছেন। এমন প্রার্থীদেরই কর্মরত শিক্ষক বলা হচ্ছে।

মুশকিল হল যত সহজে এই শিক্ষকদের সংজ্ঞা দেওয়া হল গোটা প্রক্রিয়াটি কিন্তু মোটেই তত সহজ নয়। প্রথমত গ্রাজুয়েট শিক্ষকরা ফের মাস্টার্স সম্পূর্ণ করে নতুনভাবে চাকরির আবেদন করলেও তাঁরা গ্রাজুয়েট হিসেবেই গন্য হবেন। একইভাবে ফের ভাল ফলাফল করে শিক্ষক পদের উচ্চ স্থান অধিকার করতে চান অনেকেই। এসব ক্ষেত্রে দেখা যায় কর্মরত শিক্ষকরা বাড়ির কাছাকাছি কর্মক্ষেত্রে ইচ্ছেয় ফের পরীক্ষায় বসেন। সফল হয়ে নতুন চাকরিতে যোগ দেন। তবে সব ভাল একসঙ্গে আসে না। তাই ১৮ বছরের অভিজ্ঞতার বিষয়টি নথিভুক্ত হয় না, স্বাভাবিকভাবেই দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থাকলেও তাঁদের প্রবেশনারি পিরিয়ড সার্ভ করতে হয়। লিভের ক্ষেত্রেও অনেক হ্যাপা সামলাতে হয়। লম্বা ছুটি নিতে পারেন না। অমনকী, বেতনেও বড়সড় কাটছাঁট হয়। এমন অনেক কর্মরত শিক্ষক নতুনভাবে জয়েন করেছেন যাঁদের বেতন বাবদ মাসিক ক্ষতি প্রায় তিন থেকে ২০ হাজার টাকার মতো।বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ জানানো হলেও বিকাশ ভবন সূত্রে এর কোনও সদুত্তর এখনও মেলেনি।

এই কর্মরত শিক্ষকরা ভাল সুয়োগের আশায় ফের পরীক্ষা দিলেও অনেক সময় নতুন চাকরির লাভের অঙ্ক পছন্দ না হলে তাঁরা জয়েন করেন না। এরফলে শূন্যপদগুলি থেকেই যায়। সেসব সামলাতেই যে শিক্ষা দপ্তর দ্বিতীয় নিয়োগে কিছু অস্পষ্টতা রেখেছে তা বলাই বাহুল্য। বিষয়টি নিয়ে আলাপ আলোচনা চলছে, খুব শিগগির হয়তো ইতিবাচক সমাধানও পাওয়া যাবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *