নয়াদিল্লি: ‘থ্রি ইডিয়টে’ ভাইরাসের ডায়লগটা মনে আছে নিশ্চই? মেয়ে হলে ডাক্তার ও ছেলে হলে ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে। কিন্তু ফারহানের মতো কেউ যদি ইঞ্জিনিয়ার বা ডাক্তার না হয়ে নিজের প্যাশনের দিকে ছুটে যেত, তাহলে কেমন হত! এইগুলো যেন শুধুই গল্পকথা। তবে বাস্তবেও যে এটা সম্ভব তা আরও একবার প্রমাণ করে দিল হানসিকা শুক্লা। তিনি হলেন এই বছরের সিবিএসসি-র টপার। ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার নয়, হানসিকা ইচ্ছের গাড়িতে উঠে সে নাচকেই ভবিষ্যতে পেশা হিসেবে বেছে নিতে চায়।
হানসিকা ভবিষ্যতে কাজ করতে চান ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিসে। তবে ভুলতে চাননা তাঁর ছোটোবেলার প্রেম নাচকে। আই.এফ.এস-এর পাশেই সমানতালে চালিয়ে যেতে চান নাচ। এখনকার শিশুরা অনেকসময়ই মুখ ফুটে তাদের ইচ্ছে বা স্বপ্নের কথা তাদের মা-বাবাদের কাছে তুলে ধরতে পারেনা। ভয় পায়। তবে সেই একই যুগে দাঁড়িয়ে হানসিকা যে এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে বেশ খুশি তাঁর মা-বাবা।