ট্রেন ‘মিস’ থেকে রেলের বছরে আয় প্রায় ৭০০ থেকে ৯০০ কোটি। একটি আরটিআইয়ের জবাবে এমনটাই জানাল ভারতীয় রেল। সূত্রের খবর, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গড়ে প্রতিদিন ৪৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার ‘ট্রেন মিসে’র ঘটনা ঘটে। কনফার্ম টিকিট থাকা সত্ত্বেও এধরনের ঘটনা আকছারই ঘটছে। সেই টিকিট বাবদই বছরে গড় আয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৭০০ থেকে ৯০০ কোটিতে। দিনে দুই থেকে আড়াই কোটিতে। আরটিআইয়ের জবাবে আরও জানা গেছে, দিনে প্রায় ১৮ থেকে ২০ লাখ যাত্রী কনফার্ম টিকিট ছাড়াই চলাচল করে। যার মধ্যে রয়েছে এই ৪৫ থেকে ৫০ হাজার যাত্রী। ট্রেন ধরতে ব্যার্থ হওয়ায়, নতুন টিকিট কিনে অন্য ট্রেনে চড়তে বাধ্য হন। রেলের বিভিন্ন জোনের প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করেই এমনটা জানা গেছে। নিয়ম অনুযায়ী ট্রেন ছেড়ে দেওয়ার নির্দিষ্ট সময় পর, অনুপস্থিত যাত্রীদের একটি তালিক তৈরি করেন টিকিটি পরীক্ষক। সেই তথ্য আপলোড হয়ে যায় রেলের ইনফরমেশন সিস্টেমে। ২০১৫ সালের আগে, একজন যাত্রী ট্রেন ছাড়ার দুই ঘণ্টা আগেও টিকিট বাতিল করলে ৫০ শতাংশ ফেরত পেতেন। কিন্তু ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর থেকে সেই নিয়মের পরিবর্তন হয়। যাত্রা বাতিল করলে কমপক্ষে ১২ থেকে ৪ ঘন্টা আগে রিপোর্ট করতে হবে। তবেই ৫০ শতাংশ ভাড়া ফেরত পাবেন। তারপরেই অবশ্য ‘মিসিং’ খাতে আয় বাড়ে কয়েকগুন।
যাত্রীদের দুর্ভগে ফেলেই রেলের আয় ৯০০ কোটি
ট্রেন ‘মিস’ থেকে রেলের বছরে আয় প্রায় ৭০০ থেকে ৯০০ কোটি। একটি আরটিআইয়ের জবাবে এমনটাই জানাল ভারতীয় রেল। সূত্রের খবর, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গড়ে প্রতিদিন ৪৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার ‘ট্রেন মিসে’র ঘটনা ঘটে। কনফার্ম টিকিট থাকা সত্ত্বেও এধরনের ঘটনা আকছারই ঘটছে। সেই টিকিট বাবদই বছরে গড় আয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৭০০ থেকে ৯০০ কোটিতে। দিনে