নতুন বছরের শুরুতেই রাজ্যে নয়া ব্যবস্থা চালু করছে অর্থ দপ্তর

কলকাতা: বর্তমানে অনলাইনে টেন্ডার থেকে পেমেন্ট সবই হয়। এবার অনলাইনে প্রকল্পের অনুমোদনও দেবে অর্থ দপ্তর। সেজন্য একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হয়েছে। জানুয়ারি মাসে প্রতি দপ্তরেই চালু হয়ে যাবে সেই ‘অনলাইন অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাপ্রুভাল মডিউল’। ফলে কোনও প্রকল্পের পরিকল্পনা জমা দেওয়ার পর অনুমোদনের জন্য অযথা অপেক্ষা করতে হবে না। প্রতিটি প্রকল্পের জন্য আলাদা কোড নম্বর দেওয়া হবে,

নতুন বছরের শুরুতেই রাজ্যে নয়া ব্যবস্থা চালু করছে অর্থ দপ্তর

কলকাতা: বর্তমানে অনলাইনে টেন্ডার থেকে পেমেন্ট সবই হয়। এবার অনলাইনে প্রকল্পের অনুমোদনও দেবে অর্থ দপ্তর। সেজন্য একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হয়েছে। জানুয়ারি মাসে প্রতি দপ্তরেই চালু হয়ে যাবে সেই ‘অনলাইন অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাপ্রুভাল মডিউল’। ফলে কোনও প্রকল্পের পরিকল্পনা জমা দেওয়ার পর অনুমোদনের জন্য অযথা অপেক্ষা করতে হবে না। প্রতিটি প্রকল্পের জন্য আলাদা কোড নম্বর দেওয়া হবে, সেই কোড নম্বর দিয়ে প্রকল্পের ফাইল খোলা হবে। অনলাইনেই অর্থ দপ্তর প্রয়োজনে সেই পরিকল্পনার পরিবর্তন করতে পারবে। কোনও প্রকল্পের পরিবর্তন করার জন্য সেই দপ্তরের অফিসারদের সঙ্গে আলোচনার পর অনলাইনেই তা করা হবে। প্রকল্প অনুমোদন করা হবে অনলাইনেই, টাকাও বরাদ্দ করা হবে অনলাইনে। ফলে কোন প্রকল্প কবে অনুমোদন হল বা কেন অনুমোদন হল না, তা ছবির মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে। মুখ্যমন্ত্রী থেকে মুখ্যসচিব প্রশাসনের শীর্ষকর্তারা তাঁদের কম্পিউটারে বসে দেখতে পারবেন প্রকল্প অনুমোদনের গতিপ্রকৃতি। ই-টেন্ডারের মতোই প্রকল্প অনুমোদন প্রক্রিয়া একেবারে স্বচ্ছ থাকবে। গত ২০১২ সাল থেকে অর্থ দপ্তরে ধীরে ধীরে ই-গভর্ন্যান্স চালু হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে সরকারি কর্মচারীদের বেতনের টাকা ব্যাঙ্কে সরাসরি চলে যাচ্ছে। পেনশনভোগীরাও সরাসরি তাঁদের পেনশনের টাকা পাচ্ছেন। পুরো দমে চালু হয়ে গিয়েছে ইন্টিগ্রেটেড ফিন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (আইএফএমএস)। তারপর চালু হয় ই-টেন্ডার। এরপর চালু হয় ই-অফিস। অর্থ দপ্তর চায়, পেপারলেস অফিস হোক। সমস্ত কাজ হোক অনলাইনে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *