মোদির আমলেই হয়েছে দেশের সব থেকে বড় আর্থিক দুর্নীতি: কোবরা পোস্ট

নয়াদিল্লি: প্রায় ৩১ হাজার কোটি টাকারও বেশি আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ দিউয়ান হাউজিং ফাইনান্স লিমিটেডের (ডিএইচএফএল) বিরুদ্ধে৷ দেশের অনেক বড় বড় দুর্নীতিকেই পিছনে ফেলে দেব আর্থিক দুর্নীতি৷ দাবি কোবরা পোস্টের। বিভিন্ন ভুয়ো সংস্থার মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে সংস্থাটি৷ সেই সংস্থার অনুদান পেয়েছে বিজেপিও৷ কোবরা পোস্টের পক্ষ থেকে সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়, সেখানে উপস্থিত

imagesmissing

মোদির আমলেই হয়েছে দেশের সব থেকে বড় আর্থিক দুর্নীতি: কোবরা পোস্ট

নয়াদিল্লি: প্রায় ৩১ হাজার কোটি টাকারও বেশি আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ দিউয়ান হাউজিং ফাইনান্স লিমিটেডের (ডিএইচএফএল) বিরুদ্ধে৷ দেশের অনেক বড় বড় দুর্নীতিকেই পিছনে ফেলে দেব আর্থিক দুর্নীতি৷ দাবি কোবরা পোস্টের। বিভিন্ন ভুয়ো সংস্থার মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে সংস্থাটি৷ সেই সংস্থার অনুদান পেয়েছে বিজেপিও৷

কোবরা পোস্টের পক্ষ থেকে সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়, সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী যশোবন্ত সিন্‌হাও। অভিযোগ, অধিকাংশ সংস্থাগুলিই ছিল গুজরাত ও কর্ণাটকের বিভিন্ন সংস্থায লগ্নি করেছে। যার মাধ্যমে দেশের বাইরে পাচার করা হয়েছে প্রায় ২১ হাজার কোটিরও বেশি টাকা। এই সমস্ত টাকা দিয়ে শ্রীলঙ্কা, ব্রিটেন, দুবাই-সহ নানা দেশে বিভিন্ন বেনামি কোম্পানির শেয়ার কেনা হয়েছে৷ দিনের পর দিন দেশের আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলেছে এই ব্যবসা৷

এমনকি, তাদের কাছ থেকে প্রচুর অনুদান পেয়েছে বিজেপিও। কোবরা পোস্টের বক্তব্য অনুযায়ী, অধিকাংশ দুর্নীতি হয়েছে ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে। প্রায় ১৯.৫ কোটি টাকা অনুদানের কথা ঘোষণাও করেছে বিজেপি। কে ডব্লু ডেভেলপার্স, স্কিল রিয়েলটর্স প্রাইভেট লিমিটেড এবং দর্শন ডেভেলপার্স প্রাইভেট লিমিটেড এই ১৯.৫ কোটি টাকা দেয় বিজেপির তহবিলে। এই সমস্ত সংস্থাগুলির সঙ্গে ডিএইচএফএল-এর সরাসরি যোগ রয়েছে। আবার, নির্বাচনের আগে গুজরাতের পাঁচটি প্রকল্পে প্রায় ১৬০০ কোটি টাকা আগাম বিনিয়োগ করেছিল সংস্থাটি। কিন্তু ওই পাঁচ প্রকল্পই ছিল হয় বাতিল, নয়তো অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ। সব জেনেশুনেও আগাম বিনিয়োগ করেছিল দেওয়ানী হাউজ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *