রাজ্যে চড়া বিদ্যুতের দাম, কিছুই জানেন না মন্ত্রী!

কলকাতা: রাজ্যের তুলনায় কলকাতার দায়িত্বে থাকা সিইএসসির বিদ্যুতের দাম বেশি! কিন্তু, কেন এই বৈষম্য? তা খতিয়ে আজ বৈঠকে বসছেন বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়৷ বিধানসভায় সুজন চক্রবর্তীর এক প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে বিদ্যুতের দামের বৈষম্যের বিষয়টি স্বীকার করে নেন মন্ত্রী৷ বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়ে আজ বৈঠক করার কথা জানান মন্ত্রী৷ সুজন চক্রবর্তীর প্রশ্নের জবাবে শোভনদেব বলেন,

imagesmissing

রাজ্যে চড়া বিদ্যুতের দাম, কিছুই জানেন না মন্ত্রী!

কলকাতা: রাজ্যের তুলনায় কলকাতার দায়িত্বে থাকা সিইএসসির বিদ্যুতের দাম বেশি! কিন্তু, কেন এই বৈষম্য?  তা খতিয়ে আজ বৈঠকে বসছেন বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়৷ বিধানসভায় সুজন চক্রবর্তীর এক প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে বিদ্যুতের দামের বৈষম্যের বিষয়টি স্বীকার করে নেন মন্ত্রী৷ বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়ে আজ বৈঠক করার কথা জানান মন্ত্রী৷

সুজন চক্রবর্তীর প্রশ্নের জবাবে শোভনদেব বলেন, রাজ্যে সরকার পরিচালিত বিদ্যুৎ বণ্টন কোম্পানির বিদ্যুতের দাম ইউনিট প্রতি ৭ টাকা ১২ পয়সা৷ সিইএসসির দাম এখন ৭ টাকা ৩১ পয়সার কাছাকাছি৷ রাজ্যে দুই রকম মাশুল কী করে সম্ভব? মন্ত্রীর জবাব, ‘খোঁজ নিয়ে দেখব৷’

আজ বৃহস্পতিবার শোভনদেব তাঁর দপ্তরের অফিসারদের পাশাপাশি সিইএসসি’র আধিকারিকদের নিয়ে একটি বৈঠক ডেকেছেন বলে খরর পাওয়া গিয়েছে৷

এর আগে গত ১০ মে, মুকুল রায় রাজ্যের বিদ্যুৎ কেলেঙ্কারির অভিযোগ তোলেন৷ বলেন, ‘‘সারা দেশে সব থেকে বেশি পরিমাণ বিদ্যুতের মাসুল গুনতে হয় বাংলার গ্রাহকদের৷ আজ প্রতি ইউনিট প্রতি প্রায় সাত টাকা করে গুনতে হয়৷ গত ১৪-১৫ অর্থবর্ষে ১৭ শতাংশ দাম বৃদ্ধি করা হয়ছে৷ কিন্তু, আমরা জানতে চাই, কেন এই দাম বৃদ্ধি করা হল? এই দাম বৃদ্ধি করে বাংলার ৩২ লক্ষ গ্রাহকের কাছ থেকে অন্তত ১২ হাজার কোটি টাকা লুট করা হয়েছে৷ প্রতি গ্রাহক পিছু ৪০ হাজার করে লুটের টাকা কার কাছে গেল৷ কেন রেগুলেটরি অথরিটিকে অথর্ব করে দেওয়া হল?’’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *