নয়াদিল্লি: জনধন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে কৃষক ও দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী মানুষকে বিশেষ সহায়ক ভাতা দেওয়ার কথা ভাবছে কেন্দ্র। তিন রাজ্য হাতছাড়া হওয়ার পর কৃষক ও গ্রামীণ ভারতের মন ফিরে পেতে মরিয়া হয়েছে বিজেপি। বিশেষ করে বিজেপি এমপিদের পক্ষ থেকে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে দফায় দফায় দরবার করা হচ্ছে যাতে বাজেটে এমন কিছু ঘোষণা করা হয় যা সরাসরি মানুষের কাছে পৌঁছয়। গত চার বছর ধরে মোদি সরকার যে জনস্বার্থবাহী প্রকল্পগুলি ঘোষণা করেছে তার সিংহভাগ বিমা সংক্রান্ত। কৃষক থেকে শ্রমিক কিংবা আমজনতা। প্রতিটি বিমা অথবা পেনশন প্রকল্পে আদতে দেশের বিভিন্ন কর্পোরেট বিমা সংস্থাগুলির লাভ হয়েছে বলে বিরোধীরা লাগাতার প্রচার করছে। বিরোধীদের অভিযোগ, সাধারণ কৃষক অথবা শ্রমিক কিংবা দারিদ্রসীমার মানুষের উপকারের নামে মোদি সরকার একের পর এক বিমা প্রকল্প করে হাজার হাজার কোটি টাকার প্রিমিয়াম আদায় করার ব্যবস্থা করেছে। আর সেই প্রিমিয়ামের টাকা যাচ্ছে বেসরকারি বিমা সংস্থাগুলির ভাঁড়ারে। অথচ দেশজুড়ে কৃষকদের আত্মহত্যা থেকে স্পষ্ট কোনও বিমার সুফলই তারা পাচ্ছে না। এই ফাঁকি সাধারণ মানুষ ধরে ফেলেছে বলে এবার তিন রাজ্যের প্রচারেও কংগ্রেস বিজেপিকে আক্রমণ করেছে। এবার মোদি সরকারের উপর দলের মধ্য থেকেই চাপ তৈরি হয়েছে যাতে এমন প্রকল্প ঘোষণা করা হোক যেগুলি সরাসরি প্রত্যক্ষভাবে মানুষের হাতে পৌঁছবে।
জনধন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিশেষ সহায়ক ভাতা দেওয়ার প্রস্তাব কেন্দ্র
নয়াদিল্লি: জনধন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে কৃষক ও দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী মানুষকে বিশেষ সহায়ক ভাতা দেওয়ার কথা ভাবছে কেন্দ্র। তিন রাজ্য হাতছাড়া হওয়ার পর কৃষক ও গ্রামীণ ভারতের মন ফিরে পেতে মরিয়া হয়েছে বিজেপি। বিশেষ করে বিজেপি এমপিদের পক্ষ থেকে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে দফায় দফায় দরবার করা হচ্ছে যাতে বাজেটে এমন কিছু ঘোষণা করা হয় যা