সোনা পাচারকাণ্ডে নয়া মোড়, চিন্তায় ফেলেছে ডিআরআইকে

কলকাতা: সোনা পাচারে যুক্ত কারবারিরা যেভাবে নাম পাল্টে একাধিক আধার কার্ড তৈরি করে দেশের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাতে চিন্তায় ডিরেক্টর অব রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)-এর অফিসাররা। তারা ধরা পড়লেও তাদের আসল পরিচয় জানতে অনেকটা সময় চলে যাচ্ছে। এই ফাঁকেই অনেক সময় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে অভিযুক্তরা। জাল আধারের রমরমা আটকানোই এখন ডিআরআই-এর কাছে

imagesmissing

সোনা পাচারকাণ্ডে নয়া মোড়, চিন্তায় ফেলেছে ডিআরআইকে

কলকাতা: সোনা পাচারে যুক্ত কারবারিরা যেভাবে নাম পাল্টে একাধিক আধার কার্ড তৈরি করে দেশের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাতে চিন্তায় ডিরেক্টর অব রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)-এর অফিসাররা। তারা ধরা পড়লেও তাদের আসল পরিচয় জানতে অনেকটা সময় চলে যাচ্ছে। এই ফাঁকেই অনেক সময় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে অভিযুক্তরা। জাল আধারের রমরমা আটকানোই এখন ডিআরআই-এর কাছে বড় চ্যালেঞ্জ।

গত কয়েকমাসে কলকাতা, শিলিগুড়ি বা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ডিআরআইয়ের হাতে একাধিক সোনা পাচারকারী গ্রেপ্তার হয়েছে। তাদের কাছ থেকে মিলেছে বিপুল পরিমাণ সোনাও। কেরিয়ার হিসেবে যারা কাজ করছে, তাদের সিংহভাগই উত্তর-পূর্ব ভারতের মেঘালয়, মণিপুর বা অরুণাচলের নাগরিক। কখনও মায়ানমার, আবার কখনও বাংলাদেশ থেকে সোনা নিয়ে আসা হচ্ছে। চোরাচালানের অভিযোগে যারা ধরা পড়ছে, তাদের আধার কার্ড থেকে শুরু করে বিভিন্ন কাগজপত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, একই ব্যক্তির একাধিক নামে আধার কার্ড রয়েছে। সেই অনুযায়ী বদলে গিয়েছে জন্ম তারিখ ও বাসস্থানের ঠিকানা। সোনা পাচারে যুক্তদের এই কৌশল রীতিমতো ধন্দে ফেলেছে অফিসারদের। দেখা যাচ্ছে, তাঁরা যে নামে অভিযুক্তকে চেনেন বা তাঁদের কাছে যে সমস্ত সরকারি নথি রয়েছে, তার সঙ্গে মিলছে না ধৃতদের কাছে থাকা পরিচয়পত্র। ধৃতরা বরাবরই ভুয়ো আধার দেখিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করছে, ভুল লোককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্তকারী সংস্থার কাছে ভুল তথ্য রয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *