নয়াদিল্লি: আজ সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করে কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল রাজকোষ ঘাটতি সংক্রান্ত কথা জানিয়েছেন৷ রাজকোষ ঘাটতি সংক্রান্ত কর্মসূচি কী নেওয়া হয়েছে?
- ২০১৯ –২০’তে রাজকোষ ঘাটতি জিডিপি-র ৩.৪ শতাংশের মধ্যে রাখার প্রস্তাব।
- ২০২০ –২১ –এর মধ্যে রাজকোষ ঘাটতি ৩ শতাংশে বজায় রাখার লক্ষ্যমাত্রা।
- ২০১৮ –১৯ –এর সংশোধিত হিসাবে রাজকোষ ঘাটতি ৩.৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা ৭ বছর আগে প্রায় ৬ শতাংশ ছিল।
- ২০১৯ –২০’র বাজেট হিসাবে মোট ব্যয়ের পরিমাণ ১৩ শতাংশের বেশি বাড়িয়ে ২৭ লক্ষ ৮৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা করার প্রস্তাব।
- ২০১৯ –২০’র বাজেট হিসাবে মূলধনী ব্যয়ের পরিমাণ ৩ লক্ষ ৩৬ হাজার ২৯২ কোটি টাকা।
- ২০১৯ –২০’র বাজেট বরাদ্দে কেন্দ্রীয় সহায়তাপুষ্ট প্রকল্পগুলির জন্য বরাদ্দের পরিমাণ বাড়িয়ে ৩ লক্ষ ২৭ হাজার ৬৭৯ কোটি টাকা করা।
- ২০১৯ –২০’র বাজেটে জাতীয় শিক্ষা মিশন খাতে বরাদ্দের পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশ বাড়িয়ে ৩৮ হাজার ৫৭২ কোটি টাকা করার প্রস্তাব।
- ২০১৯ –২০’র বাজেটে আইসিডিএস ক্ষেত্রে বরাদ্দের পরিমাণ ১৮ শতাংশ বাড়িয়ে ২৭ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
- তপশিলি জাতি ও তপশিলি উপজাতির জন্য বরাদ্দের পরিমাণে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি –১) তপশিলি জাতির জন্য বরাদ্দের পরিমাণ ২০১৮ –১৯ –এর বাজেট বরাদ্দ পরিমাণ ৫৬ হাজার ৬১৯ কোটি টাকা থেকে ৩৫.৬ শতাংশ বাড়িয়ে ২০১৯ –২০’র বাজেটে ৭৬ হাজার ৮০১ কোটি টাকা করার প্রস্তাব।২) তপশিলি উপজাতির জন্য বরাদ্দের পরিমাণ ২০১৮ –১৯ –এর বাজেট বরাদ্দের পরিমাণ ৩৯ হাজার ১৩৫ কোটি টাকা থেকে ২৮ শতাংশ বাড়িয়ে ২০১৯ –২০’র বাজেটে ৫০ হাজার ৮৬ কোটি টাকা করার প্রস্তাব।
- ৮০ হাজার কোটি টাকার বিলগ্নিকরণের লক্ষ্য অর্জনে সরকার প্রত্যয়ী।
- রাজকোষ ঘাটতি আরও সুসংহত করার পাশাপাশি, ঋণের বোঝা কমানোর ওপরও গুরুত্ব।